বাংলাদেশ ধীরে ধীরে রূপ নিচ্ছে এক শক্তিশালী ডিজিটাল অর্থনীতিতে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি গ্রহণে আগ্রহী হলেও টেকসইভাবে এগিয়ে যাওয়া ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ। এই বাস্তবতা মাথায় রেখেই, গুগল ক্লাউড ও প্রযুক্তি সমাধান প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রেডিংটন লিমিটেড যৌথভাবে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে কাজ করছে।
রেডিংটনের মাধ্যমে এখন দেশীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো গুগল ওয়ার্কস্পেস, গুগল ক্লাউড এআই ও ডাটা ক্লাউডের মতো আধুনিক প্রযুক্তি সহজেই ব্যবহার করতে পারছে। এই উদ্ভাবনী সমাধানগুলো শুধু স্মার্ট অফিস ম্যানেজমেন্টেই নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করছে।
গুগল ওয়ার্কস্পেসের মধ্যে রয়েছে জিমেইল, গুগল মিট, ড্রাইভ, ডকস ও শিটসের মতো জনপ্রিয় টুল- যা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর দৈনন্দিন কাজকে আরও সহজ ও কার্যকর করে তুলছে। এই টুলগুলোতে গুগলের নিজস্ব এআই প্রযুক্তি যুক্ত থাকায় এগুলো এখন আরও বুদ্ধিমান ও দক্ষ হয়ে উঠেছে।
দূরবর্তী টিমের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করা, দলীয়ভাবে রিয়েল-টাইমে সিদ্ধান্ত নেওয়া, কিংবা বড় ডেটা বিশ্লেষণ- সবই এখন সম্ভব হচ্ছে গুগলের স্মার্ট প্রযুক্তির সহায়তায়। ব্যাংক, টেলিকম, রিটেইল ও ম্যানুফ্যাকচারিং- সবখানেই এআই চালিত বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয়তা ও ডেটা সুরক্ষার সমন্বয়, ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তকে আরও কৌশলগত করে তুলছে।
রেডিংটন লিমিটেডের সিইও রামেশ নাটরাজন বলেন, বাংলাদেশের ব্যবসাগুলো এখন ডিজিটাল রূপান্তরের পথে। আমরা চাই এই পরিবর্তনটা সহজ ও কার্যকর হোক। গুগল ক্লাউডের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বিশ^মানের ক্লাউড ও এআই প্রযুক্তিকে দেশের ব্যবসাগুলোর হাতের নাগালে এনে দিয়েছি।
একটি প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল রূপান্তরকে বাধাগ্রস্ত করে যে বিষয়গুলো, সেগুলো দূর করতেই রেডিংটনের এই উদ্যোগ। যার মধ্যে রয়েছে উচ্চ খরচ, দক্ষতার অভাব কিংবা আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিতে প্রবেশের সীমাবদ্ধতা। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সহায়তা দিয়ে ব্যবসাগুলোকে আরও আত্মবিশ^াসী করে তুলছে।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ ধীরে ধীরে রূপ নিচ্ছে এক শক্তিশালী ডিজিটাল অর্থনীতিতে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি গ্রহণে আগ্রহী হলেও টেকসইভাবে এগিয়ে যাওয়া ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ। এই বাস্তবতা মাথায় রেখেই, গুগল ক্লাউড ও প্রযুক্তি সমাধান প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রেডিংটন লিমিটেড যৌথভাবে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে কাজ করছে।
রেডিংটনের মাধ্যমে এখন দেশীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো গুগল ওয়ার্কস্পেস, গুগল ক্লাউড এআই ও ডাটা ক্লাউডের মতো আধুনিক প্রযুক্তি সহজেই ব্যবহার করতে পারছে। এই উদ্ভাবনী সমাধানগুলো শুধু স্মার্ট অফিস ম্যানেজমেন্টেই নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করছে।
গুগল ওয়ার্কস্পেসের মধ্যে রয়েছে জিমেইল, গুগল মিট, ড্রাইভ, ডকস ও শিটসের মতো জনপ্রিয় টুল- যা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর দৈনন্দিন কাজকে আরও সহজ ও কার্যকর করে তুলছে। এই টুলগুলোতে গুগলের নিজস্ব এআই প্রযুক্তি যুক্ত থাকায় এগুলো এখন আরও বুদ্ধিমান ও দক্ষ হয়ে উঠেছে।
দূরবর্তী টিমের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করা, দলীয়ভাবে রিয়েল-টাইমে সিদ্ধান্ত নেওয়া, কিংবা বড় ডেটা বিশ্লেষণ- সবই এখন সম্ভব হচ্ছে গুগলের স্মার্ট প্রযুক্তির সহায়তায়। ব্যাংক, টেলিকম, রিটেইল ও ম্যানুফ্যাকচারিং- সবখানেই এআই চালিত বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয়তা ও ডেটা সুরক্ষার সমন্বয়, ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তকে আরও কৌশলগত করে তুলছে।
রেডিংটন লিমিটেডের সিইও রামেশ নাটরাজন বলেন, বাংলাদেশের ব্যবসাগুলো এখন ডিজিটাল রূপান্তরের পথে। আমরা চাই এই পরিবর্তনটা সহজ ও কার্যকর হোক। গুগল ক্লাউডের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বিশ^মানের ক্লাউড ও এআই প্রযুক্তিকে দেশের ব্যবসাগুলোর হাতের নাগালে এনে দিয়েছি।
একটি প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল রূপান্তরকে বাধাগ্রস্ত করে যে বিষয়গুলো, সেগুলো দূর করতেই রেডিংটনের এই উদ্যোগ। যার মধ্যে রয়েছে উচ্চ খরচ, দক্ষতার অভাব কিংবা আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিতে প্রবেশের সীমাবদ্ধতা। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সহায়তা দিয়ে ব্যবসাগুলোকে আরও আত্মবিশ^াসী করে তুলছে।