গ্রাহক-কেন্দ্রিকতা ও ডিজিটাল ক্ষমতায়নকে গুরুত্ব দিয়ে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ নামে একটি উদ্যোগ চালু করেছে টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন। দ্রুত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশে^ গ্রাহকদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে; সেই পরিবর্তনের সাথে তাল মেলাতে সংযোগের বাইরেও নতুন নতুন উদ্ভাবনকে হাজির করবে এই প্ল্যাটফর্ম। গত ১০ জুলাই ঢাকার একটি হোটেলে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী। এ সময় বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবু বকর ছিদ্দিকসহ প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোন থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামান, চিফ প্রোডাক্ট অফিসার (সিপিও) সোলায়মান আলম, চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ সহ অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ।
গ্রামীণফোন ওয়ান’র মূল আকর্ষণ ছিল এর ডেডিকেটেড লঞ্চপ্যাড। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে নতুন নতুন উদ্ভাবনী ডিজিটাল সল্যুশন ও সেবা চালু করছে কোম্পানিটি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘জিপি শিল্ড’ যা ম্যালওয়্যারের মতো অনলাইন ঝুঁকি মোকাবেলায় ডিজিটাল গেটওয়ে সুরক্ষা হিসেবে কাজ করবে, দেশে প্রথমবারের মতো চালু হওয়া অ্যাগ্রিগেটর প্ল্যাটফর্ম বায়োস্কোপ+; যার মাধ্যমে চরকি, হইচইসহ আরো নয়টি প্ল্যাটফর্মের সব ওটিটি কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহকরা। এছাড়া চালু হয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি অনলাইন গেমসহ গেমিং প্ল্যাটফর্ম ইন্টিগ্রেটর ‘ওয়ান গেমস’। পাশাপাশি নেটওয়ার্ক, জিপিএফআই (ওয়্যারলেস হোম ব্রডব্যান্ড) ও আলো (আইওটি সলিউশন)-এর গুরুত্বপূর্ণ আপডেট নিয়ে এসেছে কোম্পানিটি।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী অনুষ্ঠানে বলেন, সমন্বিত ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ একটি বড় পদক্ষেপ যা একই প্ল্যাটফর্মের আওতায় নানামুখী সেবা নিয়ে এসেছে। একটি স্মার্ট ও অন্তর্ভূক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে মৌলিক বিষয় হচ্ছে ডিজিটাল সুরক্ষা। এক্ষেত্রে ‘জিপি শিল্ড’র উদ্বোধন একটি প্রশংসাযোগ্য পদক্ষেপ যা সুরক্ষিত ও দায়িত্বশীল সংযোগ নিশ্চিত করবে। বিনোদন ও নেটওয়ার্ক অপটিমাইজেশনের জন্য গ্রামীণফোনের নেয়া পদক্ষেপগুলোও প্রশংসাযোগ্য; এগুলো মানসম্মত সেবা, নিরাপত্তা ও উদ্ভাবনে উল্লেখযোগ্য প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন যা আমাদের ডিজিটাল ভবিষ্যতকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, বাংলাদেশের তরুণদের সম্ভাবনায় গ্রামীণফোনের দৃঢ় আস্থা রয়েছে। ইতোমধ্যে একাগ্রতা ও ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যত গড়ে তুলেছেন অসংখ্য ক্রিয়েটর, গেমার, ফ্রিল্যান্সার ও ড্রিমাররা। গ্রামীণফোন ওয়ান এমন এক শক্তিশালী ইকোসিস্টেম যা দ্রুত ও নিরাপদ ক্ষমতায়নে সহায়ক সংযোগ নিশ্চিত করবে, যেটি হবে তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে বিকল্পহীন সহযাত্রী। এটি শুধু প্রযুক্তির বিষয় নয়; এটি পরবর্তী প্রজন্মের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি যা তাদের আরো এগিয়ে নেবে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
গ্রাহক-কেন্দ্রিকতা ও ডিজিটাল ক্ষমতায়নকে গুরুত্ব দিয়ে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ নামে একটি উদ্যোগ চালু করেছে টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন। দ্রুত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশে^ গ্রাহকদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে; সেই পরিবর্তনের সাথে তাল মেলাতে সংযোগের বাইরেও নতুন নতুন উদ্ভাবনকে হাজির করবে এই প্ল্যাটফর্ম। গত ১০ জুলাই ঢাকার একটি হোটেলে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী। এ সময় বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবু বকর ছিদ্দিকসহ প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোন থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামান, চিফ প্রোডাক্ট অফিসার (সিপিও) সোলায়মান আলম, চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ সহ অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ।
গ্রামীণফোন ওয়ান’র মূল আকর্ষণ ছিল এর ডেডিকেটেড লঞ্চপ্যাড। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে নতুন নতুন উদ্ভাবনী ডিজিটাল সল্যুশন ও সেবা চালু করছে কোম্পানিটি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘জিপি শিল্ড’ যা ম্যালওয়্যারের মতো অনলাইন ঝুঁকি মোকাবেলায় ডিজিটাল গেটওয়ে সুরক্ষা হিসেবে কাজ করবে, দেশে প্রথমবারের মতো চালু হওয়া অ্যাগ্রিগেটর প্ল্যাটফর্ম বায়োস্কোপ+; যার মাধ্যমে চরকি, হইচইসহ আরো নয়টি প্ল্যাটফর্মের সব ওটিটি কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহকরা। এছাড়া চালু হয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি অনলাইন গেমসহ গেমিং প্ল্যাটফর্ম ইন্টিগ্রেটর ‘ওয়ান গেমস’। পাশাপাশি নেটওয়ার্ক, জিপিএফআই (ওয়্যারলেস হোম ব্রডব্যান্ড) ও আলো (আইওটি সলিউশন)-এর গুরুত্বপূর্ণ আপডেট নিয়ে এসেছে কোম্পানিটি।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী অনুষ্ঠানে বলেন, সমন্বিত ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’ একটি বড় পদক্ষেপ যা একই প্ল্যাটফর্মের আওতায় নানামুখী সেবা নিয়ে এসেছে। একটি স্মার্ট ও অন্তর্ভূক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে মৌলিক বিষয় হচ্ছে ডিজিটাল সুরক্ষা। এক্ষেত্রে ‘জিপি শিল্ড’র উদ্বোধন একটি প্রশংসাযোগ্য পদক্ষেপ যা সুরক্ষিত ও দায়িত্বশীল সংযোগ নিশ্চিত করবে। বিনোদন ও নেটওয়ার্ক অপটিমাইজেশনের জন্য গ্রামীণফোনের নেয়া পদক্ষেপগুলোও প্রশংসাযোগ্য; এগুলো মানসম্মত সেবা, নিরাপত্তা ও উদ্ভাবনে উল্লেখযোগ্য প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন যা আমাদের ডিজিটাল ভবিষ্যতকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, বাংলাদেশের তরুণদের সম্ভাবনায় গ্রামীণফোনের দৃঢ় আস্থা রয়েছে। ইতোমধ্যে একাগ্রতা ও ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যত গড়ে তুলেছেন অসংখ্য ক্রিয়েটর, গেমার, ফ্রিল্যান্সার ও ড্রিমাররা। গ্রামীণফোন ওয়ান এমন এক শক্তিশালী ইকোসিস্টেম যা দ্রুত ও নিরাপদ ক্ষমতায়নে সহায়ক সংযোগ নিশ্চিত করবে, যেটি হবে তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে বিকল্পহীন সহযাত্রী। এটি শুধু প্রযুক্তির বিষয় নয়; এটি পরবর্তী প্রজন্মের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি যা তাদের আরো এগিয়ে নেবে।