প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবারের মত এইবারও আয়োজিত হচ্ছে বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড (বিডিজেএসও)। এবার এই অলিম্পিয়াডের ১১তম আসর যা দেশের ৮টি বিভাগের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করবে। এই অলিম্পিয়াডের বিজয়ীরা ২৩ নভেম্বও থেকে ২ ডিসেম্বর রাশিয়ায় অনুষ্ঠেয় ২২তম আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড (আইজেএসও)-তে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে।
বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডের পুরো আয়োজন বেশ কিছু ধাপে সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপ হলো অনলাইন নিবন্ধন যেখানে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যার যার বিভাগ থেকে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণ করে বাছাই পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আঞ্চলিক পর্যায়ের বিজয়ীরা অংশ নেবে জাতীয় পর্বের অলিম্পিয়াডে , যা ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্ব থেকে নির্বাচিত সেরা প্রায় ৪০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে আয়োজন করা হবে বিডিজেএসও ক্যাম্প, যেখানে তারা নিবিড় প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতির সুযোগ পাবে। ক্যাম্পের পারফরম্যান্স অনুযায়ী বাছাই করা হবে ১০-১৫ জনের একটি দল। এই দলের প্রশিক্ষণ এবং ক্যাম্প চলবে দেড়মাসব্যাপী। দেড়মাসের ক্যাম্প শেষে ৬ জনের বাংলাদেশ দল ঘোষণা করা হবে এবং ৪ জনকে রাখা হবে অপেক্ষা তালিকায়।
অলিম্পিয়াডটি তিনটি বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে, যেন বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ স্তর অনুযায়ী অংশ নিতে পারে। প্রাইমারি বিভাগে অংশ নিতে পারবে ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। জুনিয়র বিভাগ নির্ধারিত হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য। আর সেকেন্ডারি বিভাগে অংশ নিতে পারবে ৯ম ও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এবং ১১শ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি বিভাগের জন্য বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, অংশগ্রহণকারীর জন্ম তারিখ অবশ্যই ২০১০ সালের ১ জানুয়ারির পর হতে হবে।
অলিম্পিয়াডের মূল বিষয় হিসেবে থাকবে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন এবং জীব বিজ্ঞান। যা সাধারণত শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিক বইগুলোকে ভিত্তি করেই নির্ধারিত হয়। প্রতিটি বিভাগের প্রশ্ন সাধারণত সেই শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও জীব বিজ্ঞানের টপিকগুলোর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়। অনেক সময় তিনটি বিষয়কে একত্রিত করেও প্রশ্ন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদেও নিজস্ব শ্রেণির পাঠ্যবই পড়ার পাশাপাশি উপরের শ্রেণির সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। আঞ্চলিক পর্বে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন করা হলেও জাতীয় পর্যায়ে সংক্ষিপ্ত ও ব্যাখ্যামূলক দুই ধরনের প্রশ্নই থাকবে। বরাবরের মতো এবারও বিডিজেএসএও যৌথভাবে আয়োজন করছে বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি ও বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন। নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল তথ্য এবং তারিখ জানা যাবে https://bdjso.org ওয়েব ঠিকানায়। নিবন্ধনের লিংক
https://online.bdjso.org/registration|
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবারের মত এইবারও আয়োজিত হচ্ছে বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড (বিডিজেএসও)। এবার এই অলিম্পিয়াডের ১১তম আসর যা দেশের ৮টি বিভাগের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করবে। এই অলিম্পিয়াডের বিজয়ীরা ২৩ নভেম্বও থেকে ২ ডিসেম্বর রাশিয়ায় অনুষ্ঠেয় ২২তম আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড (আইজেএসও)-তে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে।
বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডের পুরো আয়োজন বেশ কিছু ধাপে সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপ হলো অনলাইন নিবন্ধন যেখানে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যার যার বিভাগ থেকে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণ করে বাছাই পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আঞ্চলিক পর্যায়ের বিজয়ীরা অংশ নেবে জাতীয় পর্বের অলিম্পিয়াডে , যা ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্ব থেকে নির্বাচিত সেরা প্রায় ৪০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে আয়োজন করা হবে বিডিজেএসও ক্যাম্প, যেখানে তারা নিবিড় প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতির সুযোগ পাবে। ক্যাম্পের পারফরম্যান্স অনুযায়ী বাছাই করা হবে ১০-১৫ জনের একটি দল। এই দলের প্রশিক্ষণ এবং ক্যাম্প চলবে দেড়মাসব্যাপী। দেড়মাসের ক্যাম্প শেষে ৬ জনের বাংলাদেশ দল ঘোষণা করা হবে এবং ৪ জনকে রাখা হবে অপেক্ষা তালিকায়।
অলিম্পিয়াডটি তিনটি বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে, যেন বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ স্তর অনুযায়ী অংশ নিতে পারে। প্রাইমারি বিভাগে অংশ নিতে পারবে ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। জুনিয়র বিভাগ নির্ধারিত হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য। আর সেকেন্ডারি বিভাগে অংশ নিতে পারবে ৯ম ও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এবং ১১শ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি বিভাগের জন্য বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, অংশগ্রহণকারীর জন্ম তারিখ অবশ্যই ২০১০ সালের ১ জানুয়ারির পর হতে হবে।
অলিম্পিয়াডের মূল বিষয় হিসেবে থাকবে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন এবং জীব বিজ্ঞান। যা সাধারণত শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিক বইগুলোকে ভিত্তি করেই নির্ধারিত হয়। প্রতিটি বিভাগের প্রশ্ন সাধারণত সেই শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও জীব বিজ্ঞানের টপিকগুলোর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়। অনেক সময় তিনটি বিষয়কে একত্রিত করেও প্রশ্ন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদেও নিজস্ব শ্রেণির পাঠ্যবই পড়ার পাশাপাশি উপরের শ্রেণির সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। আঞ্চলিক পর্বে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন করা হলেও জাতীয় পর্যায়ে সংক্ষিপ্ত ও ব্যাখ্যামূলক দুই ধরনের প্রশ্নই থাকবে। বরাবরের মতো এবারও বিডিজেএসএও যৌথভাবে আয়োজন করছে বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি ও বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন। নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল তথ্য এবং তারিখ জানা যাবে https://bdjso.org ওয়েব ঠিকানায়। নিবন্ধনের লিংক
https://online.bdjso.org/registration|