তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন গত ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হওয়ার কারণে ভিন্ন পরিস্থিতিতে ঈদুল ফিতর যার যার ঘরে উদযাপন করলেও দূর থেকেও আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব এমনকি দেশের বাইরেও পরিচিতজনদের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করা সম্ভব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী ১৭ মে অনলাইন প্লাটফর্মে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত বিভাগ এবং এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর কারণেই করোনা মহামারীতে ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রাণবন্ত আনন্দ উপভোগ করা সম্ভব হয়েছে। তা না হলে অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশাসন, বাণিজ্যিক কার্যক্রমসহ জীবনে স্থবিরতা নেমে আসত বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংকট নতুন নেতৃত্ব তৈরি এবং দক্ষতা ও যোগ্যতা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে। তিনি সংকটকে সম্ভাবনায় রূপান্তর করতে প্রত্যেককে যার যার অবস্থান থেকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, গতবছর করোনা শুরু হওয়ার সময় আইসিটি বিভাগ সকল মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, ইন্টারনেট ও লজিস্টিকস এ ৫টি দীর্ঘমেয়াদী বিজনেস কন্টিনিউটি প্লান প্রণয়ন করে। এর মাধ্যমে গত ১৩ মাস ধরে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ই-ফাইলিং, ই-কমার্স, শিক্ষা, প্রশাসনিক কার্যক্রম ও ভার্চুয়াল কোর্ট থেকে শুরু করে সবকিছু চলমান রাখতে আমরা সক্ষম হয়েছি।
আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের
নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরশাদ হোসেনসহ বিভাগ ও সংস্থা প্রধান ও উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগন।
সোমবার, ১৭ মে ২০২১
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন গত ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হওয়ার কারণে ভিন্ন পরিস্থিতিতে ঈদুল ফিতর যার যার ঘরে উদযাপন করলেও দূর থেকেও আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব এমনকি দেশের বাইরেও পরিচিতজনদের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করা সম্ভব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী ১৭ মে অনলাইন প্লাটফর্মে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত বিভাগ এবং এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর কারণেই করোনা মহামারীতে ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রাণবন্ত আনন্দ উপভোগ করা সম্ভব হয়েছে। তা না হলে অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশাসন, বাণিজ্যিক কার্যক্রমসহ জীবনে স্থবিরতা নেমে আসত বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংকট নতুন নেতৃত্ব তৈরি এবং দক্ষতা ও যোগ্যতা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে। তিনি সংকটকে সম্ভাবনায় রূপান্তর করতে প্রত্যেককে যার যার অবস্থান থেকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, গতবছর করোনা শুরু হওয়ার সময় আইসিটি বিভাগ সকল মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, ইন্টারনেট ও লজিস্টিকস এ ৫টি দীর্ঘমেয়াদী বিজনেস কন্টিনিউটি প্লান প্রণয়ন করে। এর মাধ্যমে গত ১৩ মাস ধরে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ই-ফাইলিং, ই-কমার্স, শিক্ষা, প্রশাসনিক কার্যক্রম ও ভার্চুয়াল কোর্ট থেকে শুরু করে সবকিছু চলমান রাখতে আমরা সক্ষম হয়েছি।
আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের
নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরশাদ হোসেনসহ বিভাগ ও সংস্থা প্রধান ও উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগন।