স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ভিভো ইতোমধ্যেই ফ্রন্ট ক্যামেরায় ওআইএস, গিম্বল স্ট্যাবিলাইজার ২.০, পপআপ, ডুয়াল পপআপ ক্যামেরা, ইনডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি, মাল্টি টারবো’র মতো প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে। এইসব প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।
ওআইএস ফ্রন্ট ক্যামেরা: ভিভো তাদের বিভিন্ন স্মার্টফোনে ব্যবহার করেছে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ওআইএস) এবং ইলেকট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ইআইএস)। সর্বশেষ দেশের বাজারে আসা ভিভো ভি২১ স্মার্টফোনের ফ্রন্ট ক্যামেরায় ওআইএস আনে ভিভো। ফ্রন্ট ক্যামেরায় এই প্রযুক্তির সংযোজন ক্যামেরা প্রযুক্তিতে যোগ করেছে এক নতুন মাত্রা। ওআইএস এবং ইআইএস সমন্বিত হয়ে এতে একটি সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার মাত্রা তৈরি করে; যার ফলে অনেক বেশি স্থির ছবি ও ভিডিও ধারণ করা সম্ভব হয়।
গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস: ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে স্ট্যাবিলাইজেশনস বা স্থিতিশীলতা প্রায়ই একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যার সমাধানে পেশাদার ফটোগ্রাফাররা ব্যবহার করে গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস। ভিভো তাদের স্মার্টফোনে এই গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস লেন্স নিয়ে এসেছে। লেন্সের জন্য বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান কার্ল জেইসের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আনা এই প্রযুক্তিটি হলো গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস ২.০।
পপআপ এবং ডুয়াল-পপআপ ক্যামেরা: সর্বপ্রথম স্মার্টফোনে পপআপ ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে আসে ভিভো। পরে ভিভো’র এই প্রযুক্তি অনুসরণ করতে থাকে অন্য ব্র্যান্ডগুলোও। ২০১৯ সাল নাগাদ দেশের স্মার্টফোনগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে পপআপ ক্যামেরা। ভিভো ভি১৫প্রো’তে প্রথম যুক্ত করা হয় পপআপ ক্যামেরা প্রযুক্তি। পরে একই প্রযুক্তির সাথে স্বল্পমূল্যে আসে ভিভো ভি১৫।
ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি: স্মার্টফোন দুনিয়ায় ভিভো পরিচয় করিয়ে দিয়েছে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে ভিভো শুধু স্থানীয় গ্রাহকদেরই নজর কাড়েনি, নজর কেড়েছে বৈশি^ক গ্রাহকদেরও। এখন ভিভো’র বাজেট ফোনগুলোতেও পাওয়া যাচ্ছে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এই উদ্ভাবন স্মার্টফোন দুনিয়ায় একটি মাইলস্টোন তৈরি করেছে।
মাল্টি-টারবো ইঞ্জিন: স্মার্টফোনে গেমিংয়ের চূড়ান্ত উত্তেজনার সময়েও সর্বোত্তম পারফরম্যান্স দেয় মাল্টি টারবো ফিচার। মাল্টি টারবো ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে গেইম টারবো, সেন্টার টারবো, কুলিং টারবো এবং এআই টারবো। এই ফিচারগুলো গেমিংয়ের অভিজ্ঞতাকে আরো মসৃণ ও দ্রুত করে। সেন্টার টারবো ফিচারটি সিপিইউ এবং ইন্টারনাল স্টোরেজকে প্রাধান্য দেয়; যাতে গেইমের মাঝখানে আটকে যায় না। ফলে গেমিং আরো আনন্দদায়ক হয়।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ভিভো ইতোমধ্যেই ফ্রন্ট ক্যামেরায় ওআইএস, গিম্বল স্ট্যাবিলাইজার ২.০, পপআপ, ডুয়াল পপআপ ক্যামেরা, ইনডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি, মাল্টি টারবো’র মতো প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে। এইসব প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।
ওআইএস ফ্রন্ট ক্যামেরা: ভিভো তাদের বিভিন্ন স্মার্টফোনে ব্যবহার করেছে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ওআইএস) এবং ইলেকট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ইআইএস)। সর্বশেষ দেশের বাজারে আসা ভিভো ভি২১ স্মার্টফোনের ফ্রন্ট ক্যামেরায় ওআইএস আনে ভিভো। ফ্রন্ট ক্যামেরায় এই প্রযুক্তির সংযোজন ক্যামেরা প্রযুক্তিতে যোগ করেছে এক নতুন মাত্রা। ওআইএস এবং ইআইএস সমন্বিত হয়ে এতে একটি সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার মাত্রা তৈরি করে; যার ফলে অনেক বেশি স্থির ছবি ও ভিডিও ধারণ করা সম্ভব হয়।
গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস: ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে স্ট্যাবিলাইজেশনস বা স্থিতিশীলতা প্রায়ই একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যার সমাধানে পেশাদার ফটোগ্রাফাররা ব্যবহার করে গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস। ভিভো তাদের স্মার্টফোনে এই গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস লেন্স নিয়ে এসেছে। লেন্সের জন্য বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান কার্ল জেইসের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আনা এই প্রযুক্তিটি হলো গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশনস ২.০।
পপআপ এবং ডুয়াল-পপআপ ক্যামেরা: সর্বপ্রথম স্মার্টফোনে পপআপ ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে আসে ভিভো। পরে ভিভো’র এই প্রযুক্তি অনুসরণ করতে থাকে অন্য ব্র্যান্ডগুলোও। ২০১৯ সাল নাগাদ দেশের স্মার্টফোনগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে পপআপ ক্যামেরা। ভিভো ভি১৫প্রো’তে প্রথম যুক্ত করা হয় পপআপ ক্যামেরা প্রযুক্তি। পরে একই প্রযুক্তির সাথে স্বল্পমূল্যে আসে ভিভো ভি১৫।
ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি: স্মার্টফোন দুনিয়ায় ভিভো পরিচয় করিয়ে দিয়েছে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে ভিভো শুধু স্থানীয় গ্রাহকদেরই নজর কাড়েনি, নজর কেড়েছে বৈশি^ক গ্রাহকদেরও। এখন ভিভো’র বাজেট ফোনগুলোতেও পাওয়া যাচ্ছে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এই উদ্ভাবন স্মার্টফোন দুনিয়ায় একটি মাইলস্টোন তৈরি করেছে।
মাল্টি-টারবো ইঞ্জিন: স্মার্টফোনে গেমিংয়ের চূড়ান্ত উত্তেজনার সময়েও সর্বোত্তম পারফরম্যান্স দেয় মাল্টি টারবো ফিচার। মাল্টি টারবো ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে গেইম টারবো, সেন্টার টারবো, কুলিং টারবো এবং এআই টারবো। এই ফিচারগুলো গেমিংয়ের অভিজ্ঞতাকে আরো মসৃণ ও দ্রুত করে। সেন্টার টারবো ফিচারটি সিপিইউ এবং ইন্টারনাল স্টোরেজকে প্রাধান্য দেয়; যাতে গেইমের মাঝখানে আটকে যায় না। ফলে গেমিং আরো আনন্দদায়ক হয়।