থাইল্যান্ড সাইবার সিকিউরিটি, ই-গভর্নেন্স এবং স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা ও নলেজ শেয়ারিং বিষয়ে বাংলাদেশের আইসিটি বিভাগের সাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আজ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে থাইল্যান্ডের ডিজিটাল অর্থনীতি ও সমাজ মন্ত্রী চাইউত থানাকামানুসর্ন তার দপ্তরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠককালে এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বৈঠকে তারা দুই দেশের ডিজিটাল স্বাস্থ্য, ডিজিটাল শিক্ষা, ডিজিটাল সরকার, সাইবার নিরাপত্তা, স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট, গবেষণা এবং উদ্ভাবন নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার বাংলাদেশের পরিকল্পনা তুলে ধরে ধরেন। বাংলাদেশের জিআরপি, ই-নথি ইত্যাদির অভিজ্ঞতা এবং ডিজাইন শেয়ারের বিষয়টি তাদের কাছে বর্ননা করেন।
বৈঠকে জানানো হয় সম্প্রতি বাংলাদেশ ডেটা সুরক্ষা আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে, যে আইন থাইল্যান্ড ইতিমধ্যেই চালু করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন ‘আইসিটিতে আঞ্চলিক শক্তি গড়ে তুলতে আমরা সমস্ত বিমসটেক দেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। আমি বিশ্বাস করি যে বিমসটেক দেশগুলিকে তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া এবং যোগাযোগের অ্যাপ্লিকেশন এবং বিশেষ করে ডেটা নীতি তৈরি করতে হবে।’
এসময় অন্যান্যোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থাইল্যান্ডের ডিজিটাল অর্থনীতি ও সমাজ উপমন্ত্রী নিউইন চোচাইয়াথিপ, মন্ত্রীর উপদেষ্টা টিটাভুন্নো, ব্যাংককে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল হাই, কাউন্সিলর মোঃ মাসুমুর রহমান, কাউন্সিলর ও হেড অফ চ্যান্সারি দয়াময়ী চক্রবর্তী, সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এছাড়াও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক রাজধানী ব্যাংককে এশিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি( এআইটি) ক্যাম্পাসে এআইটি এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে উদ্ভাবনের ভবিষ্যত এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার সুযোগ’ শীর্ষক বঙ্গবন্ধু চেয়ার সংলাপে বক্তব্য রাখেন।
সোমবার, ২৩ মে ২০২২
থাইল্যান্ড সাইবার সিকিউরিটি, ই-গভর্নেন্স এবং স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা ও নলেজ শেয়ারিং বিষয়ে বাংলাদেশের আইসিটি বিভাগের সাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আজ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে থাইল্যান্ডের ডিজিটাল অর্থনীতি ও সমাজ মন্ত্রী চাইউত থানাকামানুসর্ন তার দপ্তরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠককালে এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বৈঠকে তারা দুই দেশের ডিজিটাল স্বাস্থ্য, ডিজিটাল শিক্ষা, ডিজিটাল সরকার, সাইবার নিরাপত্তা, স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট, গবেষণা এবং উদ্ভাবন নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার বাংলাদেশের পরিকল্পনা তুলে ধরে ধরেন। বাংলাদেশের জিআরপি, ই-নথি ইত্যাদির অভিজ্ঞতা এবং ডিজাইন শেয়ারের বিষয়টি তাদের কাছে বর্ননা করেন।
বৈঠকে জানানো হয় সম্প্রতি বাংলাদেশ ডেটা সুরক্ষা আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে, যে আইন থাইল্যান্ড ইতিমধ্যেই চালু করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন ‘আইসিটিতে আঞ্চলিক শক্তি গড়ে তুলতে আমরা সমস্ত বিমসটেক দেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। আমি বিশ্বাস করি যে বিমসটেক দেশগুলিকে তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া এবং যোগাযোগের অ্যাপ্লিকেশন এবং বিশেষ করে ডেটা নীতি তৈরি করতে হবে।’
এসময় অন্যান্যোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থাইল্যান্ডের ডিজিটাল অর্থনীতি ও সমাজ উপমন্ত্রী নিউইন চোচাইয়াথিপ, মন্ত্রীর উপদেষ্টা টিটাভুন্নো, ব্যাংককে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল হাই, কাউন্সিলর মোঃ মাসুমুর রহমান, কাউন্সিলর ও হেড অফ চ্যান্সারি দয়াময়ী চক্রবর্তী, সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এছাড়াও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক রাজধানী ব্যাংককে এশিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি( এআইটি) ক্যাম্পাসে এআইটি এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে উদ্ভাবনের ভবিষ্যত এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার সুযোগ’ শীর্ষক বঙ্গবন্ধু চেয়ার সংলাপে বক্তব্য রাখেন।