দেশের স্টার্টআপদের নিয়ে একটি বেইজলাইন জরিপের লক্ষ্যে গত মার্চ ২০২০ থেকে কার্যক্রম শুরু করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে “উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমী প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প (iDEA)। এই বেইজলাইন জরিপের প্রাথমিক কার্যক্রম শেষে ২৮ জুন ‘ফাইন্ডিংস অফ বেসলাইন সার্ভে অন স্টার্টআপস ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি ওয়েবিনার এর মাধ্যমে প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করে গবেষণা সংস্থা হিসেবে এই জরিপ কার্যক্রমের পার্টনার “ইনোভেটিভ রিসার্চ এন্ড কনসালটেন্সি লিমিটেড (IRC)”। উক্ত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম পিএএ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব ও বুয়েটের সিএসই বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ড. এম কায়কোবাদ। আয়োজনটির সভাপতিত্ব করেন আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সৈয়দ মজিবুল হক।
স্বাস্থ্য, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, মেডিসিন, মেডিকেল ট্রিটমেন্ট, পরিবহন, পর্যটন, লিগ্যাল, আর.এম.জি সেক্টর, শিক্ষা, অবকাঠামো, ই-কমার্স /মার্কেটপ্লেস, আর্থিক সেবা, কৃষি, মিডিয়া ও বিনোদন, ডিজিটাল সেবা, ই-গভর্নেন্সসহ প্রায় ১৭টি সেক্টর এই জরিপের আওতাভুক্ত করা হয়। এই জরিপে কোয়ান্টিটেটিভ ও কোয়ালিটেটিভ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যেখানে টেলিফোন ইন্টারভিউ, অনলাইন ইন্টারভিউসহ সরাসরি ইন্টারভিউ অন্তর্ভূক্ত। এই রিসার্স পেপারে ১৭টি সেক্টরে বাংলাদেশের মোট ১১৯৬টি স্টার্টআপ নিয়ে কাজ করা হয়। জরিপের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্টার্টআপ ফাউন্ডার ও কো-ফাউন্ডারদের নিয়ে এর মধ্যে ৫৫৩টি স্টার্টআপ কোয়ান্টিটেটিভ কৌশল, ৫টি স্টার্টআপ ইন-ডেপথ্ ইন্টারভিউ, ২৫টি স্টার্টআপ কি-ইনফরমেন্ট ইন্টারভিউসহ স্টার্টআপ ও তরুণদের নিয়ে ৫টি ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন আয়োজন করা হয়।
সমাজের কোন কোন ক্ষেত্রে স্টার্টআপরা বিশেষ ইম্প্যাক্ট রাখতে পারছে তা চিহ্নিতকরণসহ স্টার্টআপদের থেকে বিশেষ রিকমেন্ডেশন ও চ্যালেঞ্জগুলো একত্রিকরণ করে তা সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে যা স্টার্টআপদের জন্য একটি বিশেষ ও সুগঠিত ইকোসিস্টেম তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশের স্টার্টআপদের জন্য কি কি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া দরকার, আইনগত বিষয়ে কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন বা পরিমার্জন ও সংশোধন জরুরি তা চিহ্নিতকরণ করা সহজ হবে এই সার্ভের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের সুপারিশসমূহের মাধ্যমে। একটি শক্ত ভিত্তি তৈরিতে এই বেইজলাইন সার্ভে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মোঃ মামুন-আল-রশীদ ও অতিরিক্ত সচিব (আইসিটি অনুবিভাগ) মোঃ রাশেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এর সভাপতি ড. রুবানা হক, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর সভাপতি শমী কায়সার, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কলসেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য) সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান শরীফ, টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ্ এন করিম, কপিরাইট অ্যান্ড আইপি ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার এ বি এম হামিদুল মিজবাহ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের প্রফেসর ড. এম. এম. এ. হাসেম, টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার রহমান রাকিব সহ আরো অন্যান্য অভিজ্ঞগণ উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২৮ জুন ২০২০
দেশের স্টার্টআপদের নিয়ে একটি বেইজলাইন জরিপের লক্ষ্যে গত মার্চ ২০২০ থেকে কার্যক্রম শুরু করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে “উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমী প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প (iDEA)। এই বেইজলাইন জরিপের প্রাথমিক কার্যক্রম শেষে ২৮ জুন ‘ফাইন্ডিংস অফ বেসলাইন সার্ভে অন স্টার্টআপস ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি ওয়েবিনার এর মাধ্যমে প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করে গবেষণা সংস্থা হিসেবে এই জরিপ কার্যক্রমের পার্টনার “ইনোভেটিভ রিসার্চ এন্ড কনসালটেন্সি লিমিটেড (IRC)”। উক্ত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম পিএএ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব ও বুয়েটের সিএসই বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ড. এম কায়কোবাদ। আয়োজনটির সভাপতিত্ব করেন আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সৈয়দ মজিবুল হক।
স্বাস্থ্য, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, মেডিসিন, মেডিকেল ট্রিটমেন্ট, পরিবহন, পর্যটন, লিগ্যাল, আর.এম.জি সেক্টর, শিক্ষা, অবকাঠামো, ই-কমার্স /মার্কেটপ্লেস, আর্থিক সেবা, কৃষি, মিডিয়া ও বিনোদন, ডিজিটাল সেবা, ই-গভর্নেন্সসহ প্রায় ১৭টি সেক্টর এই জরিপের আওতাভুক্ত করা হয়। এই জরিপে কোয়ান্টিটেটিভ ও কোয়ালিটেটিভ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যেখানে টেলিফোন ইন্টারভিউ, অনলাইন ইন্টারভিউসহ সরাসরি ইন্টারভিউ অন্তর্ভূক্ত। এই রিসার্স পেপারে ১৭টি সেক্টরে বাংলাদেশের মোট ১১৯৬টি স্টার্টআপ নিয়ে কাজ করা হয়। জরিপের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্টার্টআপ ফাউন্ডার ও কো-ফাউন্ডারদের নিয়ে এর মধ্যে ৫৫৩টি স্টার্টআপ কোয়ান্টিটেটিভ কৌশল, ৫টি স্টার্টআপ ইন-ডেপথ্ ইন্টারভিউ, ২৫টি স্টার্টআপ কি-ইনফরমেন্ট ইন্টারভিউসহ স্টার্টআপ ও তরুণদের নিয়ে ৫টি ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন আয়োজন করা হয়।
সমাজের কোন কোন ক্ষেত্রে স্টার্টআপরা বিশেষ ইম্প্যাক্ট রাখতে পারছে তা চিহ্নিতকরণসহ স্টার্টআপদের থেকে বিশেষ রিকমেন্ডেশন ও চ্যালেঞ্জগুলো একত্রিকরণ করে তা সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে যা স্টার্টআপদের জন্য একটি বিশেষ ও সুগঠিত ইকোসিস্টেম তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশের স্টার্টআপদের জন্য কি কি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া দরকার, আইনগত বিষয়ে কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন বা পরিমার্জন ও সংশোধন জরুরি তা চিহ্নিতকরণ করা সহজ হবে এই সার্ভের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের সুপারিশসমূহের মাধ্যমে। একটি শক্ত ভিত্তি তৈরিতে এই বেইজলাইন সার্ভে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মোঃ মামুন-আল-রশীদ ও অতিরিক্ত সচিব (আইসিটি অনুবিভাগ) মোঃ রাশেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এর সভাপতি ড. রুবানা হক, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর সভাপতি শমী কায়সার, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কলসেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য) সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান শরীফ, টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ্ এন করিম, কপিরাইট অ্যান্ড আইপি ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার এ বি এম হামিদুল মিজবাহ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের প্রফেসর ড. এম. এম. এ. হাসেম, টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার রহমান রাকিব সহ আরো অন্যান্য অভিজ্ঞগণ উপস্থিত ছিলেন।