রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাক কান গলা বিভাগে দাগবিহীন এন্ডোসকপি থাইরয়েড সার্জারি করা হয়েছে। এর আগে দেশে এ ধরনের সার্জারী আর হয়নি।
সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাক কান গলা বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাহবুব আলমের নেতৃত্বে এ অপারেশনে করা হয়। এ অস্ত্রোপচারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন হাসপাতালটির আরেক অধ্যাপক ডা. এম এ মতিন।
সাধারণত থাইরয়েড অস্ত্রোপচারে ঘাড়ের সামনের দিকে ৪-৬ সেন্টিমিটার দাগ থাকে। নতুন এই পদ্ধতির মাধ্যমে অস্ত্রোপচারে কোনো দাগ থাকে না। ভেস্টিবুলার (ঠোঁটের নিচের অংশ) কেটে এ অস্ত্রোপচার করা হয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে ৮ সেন্টিমিটার পর্যন্ত আকৃতির থাইরয়েড টিউমার অপসারণ করা যায়। অপারেশন-পরবর্তী জটিলতা ও ঝুঁকি কম এবং কণ্ঠস্বরও ভালো থাকে।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ডা. মাহবুব আলম বলেন, এই দাগহীন অস্ত্রোপচারের কৌশল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এ পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচার হলে তিন মাসের মধ্যে দাগ সম্পূর্ণভাবে মিলিয়ে যায়। সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, চীনসহ উন্নত অন্যান্য রাষ্ট্রে এ অপারেশন নিয়মিত হলেও বাংলাদেশে এবারই প্রথম করা হলো। এ পদ্ধতিতে এরই মধ্যে ৬ জনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাদের সবাই সুস্থ রয়েছেন।
শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৩
রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাক কান গলা বিভাগে দাগবিহীন এন্ডোসকপি থাইরয়েড সার্জারি করা হয়েছে। এর আগে দেশে এ ধরনের সার্জারী আর হয়নি।
সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাক কান গলা বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাহবুব আলমের নেতৃত্বে এ অপারেশনে করা হয়। এ অস্ত্রোপচারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন হাসপাতালটির আরেক অধ্যাপক ডা. এম এ মতিন।
সাধারণত থাইরয়েড অস্ত্রোপচারে ঘাড়ের সামনের দিকে ৪-৬ সেন্টিমিটার দাগ থাকে। নতুন এই পদ্ধতির মাধ্যমে অস্ত্রোপচারে কোনো দাগ থাকে না। ভেস্টিবুলার (ঠোঁটের নিচের অংশ) কেটে এ অস্ত্রোপচার করা হয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে ৮ সেন্টিমিটার পর্যন্ত আকৃতির থাইরয়েড টিউমার অপসারণ করা যায়। অপারেশন-পরবর্তী জটিলতা ও ঝুঁকি কম এবং কণ্ঠস্বরও ভালো থাকে।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ডা. মাহবুব আলম বলেন, এই দাগহীন অস্ত্রোপচারের কৌশল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এ পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচার হলে তিন মাসের মধ্যে দাগ সম্পূর্ণভাবে মিলিয়ে যায়। সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, চীনসহ উন্নত অন্যান্য রাষ্ট্রে এ অপারেশন নিয়মিত হলেও বাংলাদেশে এবারই প্রথম করা হলো। এ পদ্ধতিতে এরই মধ্যে ৬ জনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাদের সবাই সুস্থ রয়েছেন।