চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়ের কাছে পণ্য রপ্তানির লাইসেন্সে অনুমোদন দেওয়া বন্ধ করেছে মার্কিন সরকার।
বাইডেন প্রশাসনের চীনের কাছে মার্কিন পণ্য রপ্তানিতে কঠোর নীতিমালা প্রণয়নের মধ্যেই এই পদক্ষেপ এলো।
এর আগে হুয়াওয়েকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে অ্যাখ্যা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কাজ করার অভিযোগ তুলেছে ওয়াশিংটন।
হুয়াওয়ে ও চীন সরকার প্রতিবারই অভিযোগটি নাকচ করে আসছে।
এই বিষয়টি প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করা ব্রিটিশ বাণিজ্য দৈনিক ফিনান্সিয়াল টাইমস বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বেশ কিছু আমেরিকান কোম্পানিকে বলেছে, তারা এখন থেকে আর হুয়াওয়ের কাছে মার্কিন প্রযুক্তি রপ্তানির লাইসেন্সে অনুমোদন দেবে না।
বিবিসি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনের টেলিকম জায়ান্ট হুয়াওয়ের কাছে সকল মার্কিন প্রযুক্তি বিক্রি বন্ধের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ওয়াশিংটন।
মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, “জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তঃসংস্থা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে আমরা ক্রমাগত আমাদের নীতি ও প্রবিধান মূল্যায়ন করি এবং বাইরের স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখি।”
“আমরা নির্দিষ্ট কোনো কোম্পানির সঙ্গে কথপোকথন বা আলোচনার বিষয়ে মন্তব্য করি না।”
এই প্রসঙ্গে বিবিসিকে কোনো মন্তব্য করতে রাজী হয়নি হুয়াওয়ে।
বেশ কয়েক বছর ধরেই চীনের শেনঝেন শহর-ভিত্তিক কোম্পানি হুয়াওয়ে উচ্চগতির পঞ্চম প্রজন্মের (৫জি) টেলিকম সামগ্রী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তির মতো পণ্য আমদানিতে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে।
২০১৯ সালে ডনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে কোম্পানিটিকে নিষেধাজ্ঞা তালিকায় যোগ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
এর মানে হচ্ছে কোনো কোনো প্রযুক্তি রপ্তানির বেলায় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। বিশেষ করে, ওই প্রযুক্তি চীনের সামরিক বাহিনীর হাতে ব্যবহৃত হতে পারে এমন শঙ্কার কারণে।
ইনটেল ও কোয়ালকম’সহ বেশ কিছু মার্কিন কোম্পানি সে সময় হুয়াওয়ের কাছে বিভিন্ন এমন প্রযুক্তি সরবরাহের লাইসেন্স পেয়েছে, যেগুলোর সঙ্গে ৫জি’র কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়ের কাছে পণ্য রপ্তানির লাইসেন্সে অনুমোদন দেওয়া বন্ধ করেছে মার্কিন সরকার।
বাইডেন প্রশাসনের চীনের কাছে মার্কিন পণ্য রপ্তানিতে কঠোর নীতিমালা প্রণয়নের মধ্যেই এই পদক্ষেপ এলো।
এর আগে হুয়াওয়েকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে অ্যাখ্যা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কাজ করার অভিযোগ তুলেছে ওয়াশিংটন।
হুয়াওয়ে ও চীন সরকার প্রতিবারই অভিযোগটি নাকচ করে আসছে।
এই বিষয়টি প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করা ব্রিটিশ বাণিজ্য দৈনিক ফিনান্সিয়াল টাইমস বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বেশ কিছু আমেরিকান কোম্পানিকে বলেছে, তারা এখন থেকে আর হুয়াওয়ের কাছে মার্কিন প্রযুক্তি রপ্তানির লাইসেন্সে অনুমোদন দেবে না।
বিবিসি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনের টেলিকম জায়ান্ট হুয়াওয়ের কাছে সকল মার্কিন প্রযুক্তি বিক্রি বন্ধের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ওয়াশিংটন।
মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, “জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তঃসংস্থা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে আমরা ক্রমাগত আমাদের নীতি ও প্রবিধান মূল্যায়ন করি এবং বাইরের স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখি।”
“আমরা নির্দিষ্ট কোনো কোম্পানির সঙ্গে কথপোকথন বা আলোচনার বিষয়ে মন্তব্য করি না।”
এই প্রসঙ্গে বিবিসিকে কোনো মন্তব্য করতে রাজী হয়নি হুয়াওয়ে।
বেশ কয়েক বছর ধরেই চীনের শেনঝেন শহর-ভিত্তিক কোম্পানি হুয়াওয়ে উচ্চগতির পঞ্চম প্রজন্মের (৫জি) টেলিকম সামগ্রী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তির মতো পণ্য আমদানিতে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে।
২০১৯ সালে ডনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে কোম্পানিটিকে নিষেধাজ্ঞা তালিকায় যোগ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
এর মানে হচ্ছে কোনো কোনো প্রযুক্তি রপ্তানির বেলায় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। বিশেষ করে, ওই প্রযুক্তি চীনের সামরিক বাহিনীর হাতে ব্যবহৃত হতে পারে এমন শঙ্কার কারণে।
ইনটেল ও কোয়ালকম’সহ বেশ কিছু মার্কিন কোম্পানি সে সময় হুয়াওয়ের কাছে বিভিন্ন এমন প্রযুক্তি সরবরাহের লাইসেন্স পেয়েছে, যেগুলোর সঙ্গে ৫জি’র কোনো সম্পৃক্ততা নেই।