পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের কয়েক মিনিটের মধ্যে বিস্ফোরিত হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম রকেট স্টারশিপ। তবে মঙ্গল গ্রহে মানুষের যাত্রার উদ্দেশ্যে তৈরি রকেটটিতে ছিলেন না কোনো নভোচারী।
পরীক্ষাটি সফল না হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা না ঘটায় বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। তিনি বলেছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই আরেকটি রকেট মহাকাশে পাঠানো হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ টেক্সাস থেকে সফলভাবেই যাত্রা শুরু করে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের তৈরি রকেটটি। কিন্তু উৎক্ষেপণের মিনিট তিনেকের মধ্যেই রকেটের উপরের অংশ থেকে বুস্টারটি বিচ্ছিন্ন না হয়ে তা বিস্ফোরিত হয়।
ওপরে ওঠার সময় এর ৩৩টি ইঞ্জিনের মধ্যে ছয়টি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বিস্ফোরণের আগে একই উচ্চতায় ঘুরতে শুরু করে সেটি।
১২০ মিটারের রকেটটি ছিল একশ’ মহাকাশচারীকে বহনে সক্ষম, আকারে যা তিনটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সমান।
শুক্রবার, ২১ এপ্রিল ২০২৩
পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের কয়েক মিনিটের মধ্যে বিস্ফোরিত হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম রকেট স্টারশিপ। তবে মঙ্গল গ্রহে মানুষের যাত্রার উদ্দেশ্যে তৈরি রকেটটিতে ছিলেন না কোনো নভোচারী।
পরীক্ষাটি সফল না হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা না ঘটায় বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। তিনি বলেছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই আরেকটি রকেট মহাকাশে পাঠানো হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ টেক্সাস থেকে সফলভাবেই যাত্রা শুরু করে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের তৈরি রকেটটি। কিন্তু উৎক্ষেপণের মিনিট তিনেকের মধ্যেই রকেটের উপরের অংশ থেকে বুস্টারটি বিচ্ছিন্ন না হয়ে তা বিস্ফোরিত হয়।
ওপরে ওঠার সময় এর ৩৩টি ইঞ্জিনের মধ্যে ছয়টি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বিস্ফোরণের আগে একই উচ্চতায় ঘুরতে শুরু করে সেটি।
১২০ মিটারের রকেটটি ছিল একশ’ মহাকাশচারীকে বহনে সক্ষম, আকারে যা তিনটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সমান।