স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট ক্যাম্পাস বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মশালা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় টিএসসি মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালা শেষে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি আবাসকি হলে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য কম্পিউটার দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটির বেতবুনিয়ায় দেশের প্রথম স্যাটেলাইট আর্থ স্টেশন স্থাপন করেন। যার মাধ্যমে বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই যাত্রা মুখ থুবড়ে পড়েছিল।
"আজকের বাংলাদেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন, অগ্রগতি ও শান্তির ধারায় এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে। আবার সেই ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করছে এই বাংলাদেশকে থমকে দেবার জন্য। এই বাংলাদেশকে তারা আবার পাকিস্তান বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।”
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি স্মার্ট ক্যাম্পাসের মডেল হিসেবে দেখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “এটি একটি ইউনিক কর্মশালা। আমরা গত ১৪ বছরে জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। এখন আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ একটি উন্নত, আধুনিক সমৃদ্ধ সৃজনশীল, উদ্ভাবনী, জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা।”
তিনি বলেন, “আমরা বেস্ট স্মার্ট ক্যাম্পাসের জন্য এক কোটি টাকার ফান্ড চালু করছি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা হবে, তারা তাদের স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন প্রজেক্ট ও প্রেজেন্টেশন সাবমিট করবে। যাচাই-বাছাই করে যে বেস্ট ক্যাম্পাস হবে, তাদেরকে আমরা এক কোটি টাকা পুরস্কার দেব। আরও ৫০টি বাছাইকৃত ক্যাম্পাসকে ১০ লক্ষ করে টাকা ইনোভেশন ফান্ড দেব প্রজেক্ট বাস্তবায়নের জন্য।”
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানও বক্তব্য দেন।
মূল প্রতিপাদ্যের উপর উপস্থাপনা করেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) প্রধান সমন্বয়কারী তন্ময় আহমেদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।
বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩
স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট ক্যাম্পাস বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মশালা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় টিএসসি মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালা শেষে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি আবাসকি হলে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য কম্পিউটার দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটির বেতবুনিয়ায় দেশের প্রথম স্যাটেলাইট আর্থ স্টেশন স্থাপন করেন। যার মাধ্যমে বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই যাত্রা মুখ থুবড়ে পড়েছিল।
"আজকের বাংলাদেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন, অগ্রগতি ও শান্তির ধারায় এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে। আবার সেই ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করছে এই বাংলাদেশকে থমকে দেবার জন্য। এই বাংলাদেশকে তারা আবার পাকিস্তান বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।”
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি স্মার্ট ক্যাম্পাসের মডেল হিসেবে দেখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “এটি একটি ইউনিক কর্মশালা। আমরা গত ১৪ বছরে জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। এখন আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ একটি উন্নত, আধুনিক সমৃদ্ধ সৃজনশীল, উদ্ভাবনী, জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা।”
তিনি বলেন, “আমরা বেস্ট স্মার্ট ক্যাম্পাসের জন্য এক কোটি টাকার ফান্ড চালু করছি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা হবে, তারা তাদের স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন প্রজেক্ট ও প্রেজেন্টেশন সাবমিট করবে। যাচাই-বাছাই করে যে বেস্ট ক্যাম্পাস হবে, তাদেরকে আমরা এক কোটি টাকা পুরস্কার দেব। আরও ৫০টি বাছাইকৃত ক্যাম্পাসকে ১০ লক্ষ করে টাকা ইনোভেশন ফান্ড দেব প্রজেক্ট বাস্তবায়নের জন্য।”
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানও বক্তব্য দেন।
মূল প্রতিপাদ্যের উপর উপস্থাপনা করেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) প্রধান সমন্বয়কারী তন্ময় আহমেদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।