ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ইতিহাসসহ বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত সংগ্রহ করে থাকে গুগল। এত দিন এসব তথ্য পর্যালোচনা করে ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞাপন দেখানো হলেও এবার তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট ‘বার্ড’কে প্রশিক্ষণ দেবে প্রতিষ্ঠানটি। এ জন্য নিজেদের গোপনীয়তা নীতিমালা হালনাগাদও করেছে তারা। নতুন এ নীতিমালার আওতায় ব্যবহারকারীদের অজান্তেই তাদের তথ্য বার্ড চ্যাটবটসহ গুগলের বিভিন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মানোন্নয়নে ব্যবহার করা হবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবটের মানোন্নয়নে তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যত বেশি তথ্য যুক্ত করা যাবে, তত ভালো ফলাফল দেখাবে চ্যাটবট। আর তাই বার্ডসহ নিজেদের অন্যান্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মানোন্নয়নে ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল। এর মাধ্যমে গুগলে নিবন্ধনের সময় দেওয়া ব্যবহারকারীদের তথ্যসহ তাঁদের ভাষা, ইন্টারনেট ব্যবহার ও বিজ্ঞাপন দেখার ইতিহাসের তথ্য পর্যালোচনা করতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি।
গুগলের হালনাগাদ গোপনীয়তা নীতিমালায় বলা হয়েছে, সবার জন্য উন্মুক্ত অনলাইন তথ্যগুলোর ওপর গুগল নির্ভরশীল। এসব তথ্য ব্যবহার করে গুগল ট্রান্সলেট, বার্ড ও ক্লাউডের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ কার্যক্রমের আওতায় ব্যক্তিগত বা গোপনীয় তথ্যের বদলে শুধু উন্মুক্ত তথ্যগুলো ব্যবহার করা হবে। অর্থাৎ গুগলে নিবন্ধন করার সময় ব্যবহারকারীদের দেওয়া তথ্যসহ অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্য ব্যবহার করা হবে।
উল্লেখ্য, অনলাইনে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি গুগলের যেকোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করলেই ব্যবহারকারীদের ব্রাউজারের সেটিংস, অপারেটিং সিস্টেম, মোবাইল নেটওয়ার্ক, ফোন নম্বর এবং অ্যাপের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে থাকে গুগল। এমনকি ব্যবহারকারীরা গুগলের বিভিন্ন প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করেন, তা–ও সংগ্রহ করে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বৃহস্পতিবার, ০৬ জুলাই ২০২৩
ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ইতিহাসসহ বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত সংগ্রহ করে থাকে গুগল। এত দিন এসব তথ্য পর্যালোচনা করে ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞাপন দেখানো হলেও এবার তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট ‘বার্ড’কে প্রশিক্ষণ দেবে প্রতিষ্ঠানটি। এ জন্য নিজেদের গোপনীয়তা নীতিমালা হালনাগাদও করেছে তারা। নতুন এ নীতিমালার আওতায় ব্যবহারকারীদের অজান্তেই তাদের তথ্য বার্ড চ্যাটবটসহ গুগলের বিভিন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মানোন্নয়নে ব্যবহার করা হবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবটের মানোন্নয়নে তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যত বেশি তথ্য যুক্ত করা যাবে, তত ভালো ফলাফল দেখাবে চ্যাটবট। আর তাই বার্ডসহ নিজেদের অন্যান্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মানোন্নয়নে ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল। এর মাধ্যমে গুগলে নিবন্ধনের সময় দেওয়া ব্যবহারকারীদের তথ্যসহ তাঁদের ভাষা, ইন্টারনেট ব্যবহার ও বিজ্ঞাপন দেখার ইতিহাসের তথ্য পর্যালোচনা করতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি।
গুগলের হালনাগাদ গোপনীয়তা নীতিমালায় বলা হয়েছে, সবার জন্য উন্মুক্ত অনলাইন তথ্যগুলোর ওপর গুগল নির্ভরশীল। এসব তথ্য ব্যবহার করে গুগল ট্রান্সলেট, বার্ড ও ক্লাউডের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ কার্যক্রমের আওতায় ব্যক্তিগত বা গোপনীয় তথ্যের বদলে শুধু উন্মুক্ত তথ্যগুলো ব্যবহার করা হবে। অর্থাৎ গুগলে নিবন্ধন করার সময় ব্যবহারকারীদের দেওয়া তথ্যসহ অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্য ব্যবহার করা হবে।
উল্লেখ্য, অনলাইনে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি গুগলের যেকোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করলেই ব্যবহারকারীদের ব্রাউজারের সেটিংস, অপারেটিং সিস্টেম, মোবাইল নেটওয়ার্ক, ফোন নম্বর এবং অ্যাপের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে থাকে গুগল। এমনকি ব্যবহারকারীরা গুগলের বিভিন্ন প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করেন, তা–ও সংগ্রহ করে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া