হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কারে কিছু লোকের সুবিধার জন্য বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করা হয়েছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনের কার্যবিবরণী থেকে জানা গেছে।
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কার কার্যক্রম তদন্তে সাব-কমিটির প্রতিবেদনের কার্যবিবরণী উপস্থাপন করা হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কার কাজে বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করার প্রয়োজন ছিল না। সরকারি অর্থ অপ্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু লোকের সুবিধার জন্য ব্যয় করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হোটেলের ২৬ বর্গ মিটারের রুম বাড়িয়ে ৪০ বর্গ মিটার করা হয়েছে। এতে ২৭২টা রুমের মধ্যে ৪৬টি কমে এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৬টি। যেটি দরকার ছিল না বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, আশেক উল্লাহ, সৈয়দা রুবিনা আক্তার, কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশ নেন।
সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কারে কিছু লোকের সুবিধার জন্য বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করা হয়েছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনের কার্যবিবরণী থেকে জানা গেছে।
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কার কার্যক্রম তদন্তে সাব-কমিটির প্রতিবেদনের কার্যবিবরণী উপস্থাপন করা হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সংস্কার কাজে বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করার প্রয়োজন ছিল না। সরকারি অর্থ অপ্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু লোকের সুবিধার জন্য ব্যয় করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হোটেলের ২৬ বর্গ মিটারের রুম বাড়িয়ে ৪০ বর্গ মিটার করা হয়েছে। এতে ২৭২টা রুমের মধ্যে ৪৬টি কমে এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৬টি। যেটি দরকার ছিল না বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, আশেক উল্লাহ, সৈয়দা রুবিনা আক্তার, কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশ নেন।