ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ নেয়ায় বরখাস্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলা।
শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার বিষয়ে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি এ বিষয়ে তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ সময় ব্রায়ান শিলার বলেন, ‘এ মুহূর্তে দেয়ার মতো কোন তথ্য আমাদের কাছে নেই।’ এর বাইরে কোন কথা বলতে রাজি হননি তিনি।
এর আগে, গত শুক্রবার বিকেলে নিরাপত্তাহীনতার কারণে সপরিবারে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে যান এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।
পরে এমরান এবং তার পরিবারকে ‘গ্রেপ্তারের শঙ্কা নেই’ বলে সরকারের পক্ষ থেকে মার্কিন দূতাবাসকে আশ্বস্ত করা হয়। পরে দূতাবাসের কর্মকর্তারা তা জানালে এমরান রাতেই বাসায় ফিরে যান।
এমরান আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমার ফেইসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে অনবরত হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। এই সরকার ভালোবাসার প্রতিদান দেয় জেল দিয়ে। আমার আমেরিকার কোন ভিসা নেই। তাই মার্কিন দূতাবাসে পরিবারসহ আশ্রয়ের জন্য বসে আছি।’
গত ৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আদালত প্রাঙ্গণে গণমাধ্যমে দেয়া এক বক্তব্যে এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সম্মানিত ব্যক্তি, তিনি বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে আমি মনে করি।
এরপর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার নিয়োগ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগ। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সলিসিটর রুনা নাহিদ আক্তার এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বারাক ওবামা ও হিলারি ক্লিনটনসহ বিশ্বের ১৬০ জন ব্যক্তি ড. ইউনূসের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন। ১০০ জনের বেশি নোবেলজয়ীর দেয়া ওই চিঠিতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে হওয়া মামলার বিচারকাজ স্থগিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানানো হয়।
শনিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ নেয়ায় বরখাস্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলা।
শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার বিষয়ে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি এ বিষয়ে তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ সময় ব্রায়ান শিলার বলেন, ‘এ মুহূর্তে দেয়ার মতো কোন তথ্য আমাদের কাছে নেই।’ এর বাইরে কোন কথা বলতে রাজি হননি তিনি।
এর আগে, গত শুক্রবার বিকেলে নিরাপত্তাহীনতার কারণে সপরিবারে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে যান এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।
পরে এমরান এবং তার পরিবারকে ‘গ্রেপ্তারের শঙ্কা নেই’ বলে সরকারের পক্ষ থেকে মার্কিন দূতাবাসকে আশ্বস্ত করা হয়। পরে দূতাবাসের কর্মকর্তারা তা জানালে এমরান রাতেই বাসায় ফিরে যান।
এমরান আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমার ফেইসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে অনবরত হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। এই সরকার ভালোবাসার প্রতিদান দেয় জেল দিয়ে। আমার আমেরিকার কোন ভিসা নেই। তাই মার্কিন দূতাবাসে পরিবারসহ আশ্রয়ের জন্য বসে আছি।’
গত ৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আদালত প্রাঙ্গণে গণমাধ্যমে দেয়া এক বক্তব্যে এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সম্মানিত ব্যক্তি, তিনি বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে আমি মনে করি।
এরপর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার নিয়োগ বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগ। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সলিসিটর রুনা নাহিদ আক্তার এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বারাক ওবামা ও হিলারি ক্লিনটনসহ বিশ্বের ১৬০ জন ব্যক্তি ড. ইউনূসের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন। ১০০ জনের বেশি নোবেলজয়ীর দেয়া ওই চিঠিতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে হওয়া মামলার বিচারকাজ স্থগিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানানো হয়।