ছবি: সংগৃহীত
সরকার ডিম আমদানির অনুমতি দেয়ার কয়েকদিন পর পাইকারি বাজারে ডিমের দাম কিছুটা কমতে শুরু করলেও খুচরা বাজারে এখনো প্রভাব পড়েনি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন পাইকারি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শতকরা হিসেবে ১০০টি ডিমের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। কিন্তু খুচরায় এখনও লাল রঙ্গের এক ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৫২ টাকায় ।
আজ রাজধানীর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা পাইকারিতে ১০০টি বাদামি রঙের ডিম কিনেছেন ১ হাজার ১২৫ থেকে ১ হাজার ১৩০ টাকায়, গতকাল যা ছিল ১ হাজার ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা।
রাজধানীর ডিম ব্যবসায়ী তানভীর হাসান বলেন, ‘গতকাল থেকে পাইকারিতে ডিমের দাম ১৫ টাকার মতো কমেছে। আমরাও সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রির চেষ্টা করছি। তবে ১২ টাকায় ডিম বিক্রি করলে লাভ তেমন হয় না।’
আরেক ডিম বিক্রেতা মো. সামছুদ্দিনের কথায়ও একই সুর। তিনি বলেন, ডিমের দাম আরেকটু কমলে ১২ টাকায় বিক্রি করেও কিছুটা লাভ করা যাবে। এখন ১২ টাকায় ডিম বিক্রি করলে লাভ থাকে না।
বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা ব্যবসায়ীরা ৪৮ টাকা হালিতে ডিম বিক্রির কথা বললেও অধিকাংশ জায়গায় ফার্মের মুরগির লাল ডিম হালিতে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা বা তার বেশি দরে।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবির) হিসাবে, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে বাজারে এক হালি ডিমের দাম ২৮ থেকে ৩০ টাকা ছিল। গত বছর হালিপ্রতি ডিমের দর ৬০ টাকায়ও উঠেছিল।
ডিমের বাজার স্থিতিশীল উল্লেখ করে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ বলেন, ‘ডিমের দাম আর বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম। এখন বাজার স্থিতিশীল-দামেরও বড় নড়াচড়া নেই। তেমন কোনো সংকট হওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই।
এদিকে সরকার যেসব প্রতিষ্ঠানকে ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে তারা মূলত ভারত থেকে ডিম আমদানি করবে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, তারা দেশের বাজারে প্রতিটি ডিম ১০ টাকার কমে বিক্রি করতে পারবে। ভারত থেকে ডিম আসতে এক সপ্তাহের মতো লাগতে পারে ।
সম্প্রতি সংকট মোকাবেলায় চার প্রতিষ্ঠানকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।
ছবি: সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সরকার ডিম আমদানির অনুমতি দেয়ার কয়েকদিন পর পাইকারি বাজারে ডিমের দাম কিছুটা কমতে শুরু করলেও খুচরা বাজারে এখনো প্রভাব পড়েনি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন পাইকারি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শতকরা হিসেবে ১০০টি ডিমের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। কিন্তু খুচরায় এখনও লাল রঙ্গের এক ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৫২ টাকায় ।
আজ রাজধানীর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা পাইকারিতে ১০০টি বাদামি রঙের ডিম কিনেছেন ১ হাজার ১২৫ থেকে ১ হাজার ১৩০ টাকায়, গতকাল যা ছিল ১ হাজার ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা।
রাজধানীর ডিম ব্যবসায়ী তানভীর হাসান বলেন, ‘গতকাল থেকে পাইকারিতে ডিমের দাম ১৫ টাকার মতো কমেছে। আমরাও সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রির চেষ্টা করছি। তবে ১২ টাকায় ডিম বিক্রি করলে লাভ তেমন হয় না।’
আরেক ডিম বিক্রেতা মো. সামছুদ্দিনের কথায়ও একই সুর। তিনি বলেন, ডিমের দাম আরেকটু কমলে ১২ টাকায় বিক্রি করেও কিছুটা লাভ করা যাবে। এখন ১২ টাকায় ডিম বিক্রি করলে লাভ থাকে না।
বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা ব্যবসায়ীরা ৪৮ টাকা হালিতে ডিম বিক্রির কথা বললেও অধিকাংশ জায়গায় ফার্মের মুরগির লাল ডিম হালিতে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা বা তার বেশি দরে।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবির) হিসাবে, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে বাজারে এক হালি ডিমের দাম ২৮ থেকে ৩০ টাকা ছিল। গত বছর হালিপ্রতি ডিমের দর ৬০ টাকায়ও উঠেছিল।
ডিমের বাজার স্থিতিশীল উল্লেখ করে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ বলেন, ‘ডিমের দাম আর বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম। এখন বাজার স্থিতিশীল-দামেরও বড় নড়াচড়া নেই। তেমন কোনো সংকট হওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই।
এদিকে সরকার যেসব প্রতিষ্ঠানকে ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে তারা মূলত ভারত থেকে ডিম আমদানি করবে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, তারা দেশের বাজারে প্রতিটি ডিম ১০ টাকার কমে বিক্রি করতে পারবে। ভারত থেকে ডিম আসতে এক সপ্তাহের মতো লাগতে পারে ।
সম্প্রতি সংকট মোকাবেলায় চার প্রতিষ্ঠানকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।