বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ২৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে চূড়ান্ত সুপারিশের ফল প্রকাশ করা হয়।
এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মামলা সংক্রান্ত সব জটিলতা কাটিয়ে ৩২ হাজার ৪৮০ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ২৭ হাজার ৭৪ জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, সুপারিশকৃত ২৭ হাজার ৭৪ জন প্রার্থীর মধ্যে কলেজ ও স্কুলে ১৩ হাজার ৭০৫, মাদরাসায় ১১ হাজার ২৭৯, কারিগরিতে ৫১৬, সংযুক্ত স্কুলে ১ হাজার ৫৮৩, সংযুক্ত মাদরাসায় ৬২১ জন রয়েছেন। সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে পুরুষ ১৮ হাজার ১৯২, নারী ৮ হাজার ৮৮২ জন। এ ছাড়া নারী কোটায় ৬ হাজার ১৭৬ জন প্রার্থী রয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চেয়ে চিঠি পাঠায় এনটিআরসিএ। ওই চিঠিতে ২৭ হাজার ৭৫৪ জন শিক্ষক নিয়োগের অনুমোদন চাওয়া হয়। নিয়োগের জন্য প্রাথমিক সুপারিশ করে গত ১২ মার্চ চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করা হয়। এতে ৩২ হাজার ৪৩৮ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করা হয়। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের মধ্যে ৩ হাজার ৬০৭ জন পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ভিআর ফরম দাখিল না করায় এবং অবশিষ্ট ১ হাজার ৭৯৯ জনের জাল সনদ পাওয়ায়, কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকায়, বয়স ৩৫ বছর অতিক্রম করায়, নিবন্ধন সনদ না থাকা সত্ত্বেও ভুল পদে আবেদন করায়, মামলার স্থগিতাদেশ থাকাসহ ইত্যাদি কারণে নিয়োগ সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ২৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে চূড়ান্ত সুপারিশের ফল প্রকাশ করা হয়।
এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মামলা সংক্রান্ত সব জটিলতা কাটিয়ে ৩২ হাজার ৪৮০ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ২৭ হাজার ৭৪ জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, সুপারিশকৃত ২৭ হাজার ৭৪ জন প্রার্থীর মধ্যে কলেজ ও স্কুলে ১৩ হাজার ৭০৫, মাদরাসায় ১১ হাজার ২৭৯, কারিগরিতে ৫১৬, সংযুক্ত স্কুলে ১ হাজার ৫৮৩, সংযুক্ত মাদরাসায় ৬২১ জন রয়েছেন। সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে পুরুষ ১৮ হাজার ১৯২, নারী ৮ হাজার ৮৮২ জন। এ ছাড়া নারী কোটায় ৬ হাজার ১৭৬ জন প্রার্থী রয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চেয়ে চিঠি পাঠায় এনটিআরসিএ। ওই চিঠিতে ২৭ হাজার ৭৫৪ জন শিক্ষক নিয়োগের অনুমোদন চাওয়া হয়। নিয়োগের জন্য প্রাথমিক সুপারিশ করে গত ১২ মার্চ চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করা হয়। এতে ৩২ হাজার ৪৩৮ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করা হয়। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের মধ্যে ৩ হাজার ৬০৭ জন পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ভিআর ফরম দাখিল না করায় এবং অবশিষ্ট ১ হাজার ৭৯৯ জনের জাল সনদ পাওয়ায়, কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকায়, বয়স ৩৫ বছর অতিক্রম করায়, নিবন্ধন সনদ না থাকা সত্ত্বেও ভুল পদে আবেদন করায়, মামলার স্থগিতাদেশ থাকাসহ ইত্যাদি কারণে নিয়োগ সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি।