আরও ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১ কোটি করে ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চিজ গ্যালারি, পপুলার ট্রেড সিন্ডিকেট, মেসার্স রিপা এন্টারপ্রাইজ, এস এম করপোরেশন, বিডিএস করপোরেশন, মেসার্স জয়নুল ট্রেডার্স। এসব প্রতিষ্ঠান এক কোটি করে ডিম আমদানি করবে। ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় ১৭ সেপ্টেম্বর ৪টি প্রতিষ্ঠানকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
তখন মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, প্রাথমিক পর্যায়ে সরকার আমদানির পর বাজার স্থিতিশীল আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবে এবং বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু এরপরও দাম কমেনি।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ডিম উৎপাদন হয়েছে ২৩৩৮ কোটি আর চাহিদা ছিল ১৮০৬ কোটি।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আরও ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১ কোটি করে ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চিজ গ্যালারি, পপুলার ট্রেড সিন্ডিকেট, মেসার্স রিপা এন্টারপ্রাইজ, এস এম করপোরেশন, বিডিএস করপোরেশন, মেসার্স জয়নুল ট্রেডার্স। এসব প্রতিষ্ঠান এক কোটি করে ডিম আমদানি করবে। ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় ১৭ সেপ্টেম্বর ৪টি প্রতিষ্ঠানকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
তখন মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, প্রাথমিক পর্যায়ে সরকার আমদানির পর বাজার স্থিতিশীল আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবে এবং বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু এরপরও দাম কমেনি।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ডিম উৎপাদন হয়েছে ২৩৩৮ কোটি আর চাহিদা ছিল ১৮০৬ কোটি।