দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত কমিটিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত এবং তাদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে সহযোগিতা চান প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সংশ্লিষ্ট মহল। তারা বলছেন, সব উন্নয়ন কর্মকা-ে তাদের যুক্ত করতে না পারলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা যেমন অর্জন সম্ভব হবে না, তেমনি স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নও পূরণ সম্ভব হবে না। তাই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমাজের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতায় দুর্যোগ কবলিত এলাকাসমূহে মাল্টিপারপাস অ্যাক্সেসিবল রেসকিউ বোট তৈরির মাধ্যমে প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আইন, নীতিমালা এবং কর্মপরিকল্পনায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে কিন্তু এগুলোর কার্যকর বাস্তবায়নে আমাদের আরো উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন, নবলোক পরিষদ, ডিজএ্যাবল্ড চাইল্ড ফাউন্ডেশন ও কারিতাস বাংলাদেশের যৌথ এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী। ‘এস্টাবলিশিং ডিজাস্টার রেজিলিয়েনট কমিউনিটিজ ইন সাতক্ষীরা’ এবং ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’ নামক দুটি প্রকল্পের অবহিত করার লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যাতে সহযোগিতা করে সিবিএম গ্লোবাল ডিজএবিলিটি ইনক্লুশন নামের সংস্থা।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশ্বে একটি মডেল। সরকার নতুন সাইক্লোন শেল্টারগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করে গড়ে তুলেছে আর পুরোনো সেন্টারগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করতে সরকার প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে।
বিশেষ অতিথি এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এনজিওগুলোর প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ঝূঁকি হ্রাস বিষয়ক আরো বেশি কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে এবং তাদের কার্যক্রমের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
সিবিএম গ্লোবাল ডিজএবিলিটি ইনক্লুশন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুশফিকুল ওয়ারা বলেন, প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সিবিএম এর গুরুত্বপূর্ণ কাজের মধ্যে ‘গাইবান্ধা মডেল’ এবং ‘ইনক্লুসিভ ডিজেস্টার রিস্ক রিডাকশন হ্যান্ডস অন টুল অ্যাপ’ অন্যতম। আগামী দিনে সিবিএম প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংগঠনদের সঙ্গে নিয়ে এই বিষয়ে আরো বিস্তর পরিসরে কাজ করবে।
অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মহুয়া পালের সভাপতিত্বে এবং নির্বাহী পরিচালক আলবার্ট মোল্লার সঞ্চালনায় সভয় উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ অধিদফতরের উপপরিচালক দিলরুবা আক্তার, ডিজএ্যাবল চাইল্ড ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নাসরিন জাহান, কারিতাস বাংলাদেশের নির্বহী পরিচালক সেবাস্তিয়ান রোজারিও, সিবিএম এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাজিন হোসাইন, নবলোক পরিষদের নির্বাহী পরিচালক কাজী রাজীব ইকবালসহ আরো অনেকে।
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত কমিটিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত এবং তাদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে সহযোগিতা চান প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সংশ্লিষ্ট মহল। তারা বলছেন, সব উন্নয়ন কর্মকা-ে তাদের যুক্ত করতে না পারলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা যেমন অর্জন সম্ভব হবে না, তেমনি স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নও পূরণ সম্ভব হবে না। তাই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমাজের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতায় দুর্যোগ কবলিত এলাকাসমূহে মাল্টিপারপাস অ্যাক্সেসিবল রেসকিউ বোট তৈরির মাধ্যমে প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আইন, নীতিমালা এবং কর্মপরিকল্পনায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে কিন্তু এগুলোর কার্যকর বাস্তবায়নে আমাদের আরো উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন, নবলোক পরিষদ, ডিজএ্যাবল্ড চাইল্ড ফাউন্ডেশন ও কারিতাস বাংলাদেশের যৌথ এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী। ‘এস্টাবলিশিং ডিজাস্টার রেজিলিয়েনট কমিউনিটিজ ইন সাতক্ষীরা’ এবং ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’ নামক দুটি প্রকল্পের অবহিত করার লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যাতে সহযোগিতা করে সিবিএম গ্লোবাল ডিজএবিলিটি ইনক্লুশন নামের সংস্থা।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশ্বে একটি মডেল। সরকার নতুন সাইক্লোন শেল্টারগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করে গড়ে তুলেছে আর পুরোনো সেন্টারগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করতে সরকার প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে।
বিশেষ অতিথি এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এনজিওগুলোর প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ঝূঁকি হ্রাস বিষয়ক আরো বেশি কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে এবং তাদের কার্যক্রমের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
সিবিএম গ্লোবাল ডিজএবিলিটি ইনক্লুশন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুশফিকুল ওয়ারা বলেন, প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তিমূলক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সিবিএম এর গুরুত্বপূর্ণ কাজের মধ্যে ‘গাইবান্ধা মডেল’ এবং ‘ইনক্লুসিভ ডিজেস্টার রিস্ক রিডাকশন হ্যান্ডস অন টুল অ্যাপ’ অন্যতম। আগামী দিনে সিবিএম প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংগঠনদের সঙ্গে নিয়ে এই বিষয়ে আরো বিস্তর পরিসরে কাজ করবে।
অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মহুয়া পালের সভাপতিত্বে এবং নির্বাহী পরিচালক আলবার্ট মোল্লার সঞ্চালনায় সভয় উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ অধিদফতরের উপপরিচালক দিলরুবা আক্তার, ডিজএ্যাবল চাইল্ড ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নাসরিন জাহান, কারিতাস বাংলাদেশের নির্বহী পরিচালক সেবাস্তিয়ান রোজারিও, সিবিএম এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাজিন হোসাইন, নবলোক পরিষদের নির্বাহী পরিচালক কাজী রাজীব ইকবালসহ আরো অনেকে।