বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেয়ার ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে আইন মেনেই পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে হবে। শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) ভবনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া কয়েকটি মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত আসামি। তিনি কারাগারে ছিলেন। কিন্তু তার স্বজনদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী দন্ডাদেশ স্থগিত করে বাসায় থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যাতে তিনি উন্নত চিকিৎসা পান।
খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা দেয়ার অনুমতি চেয়ে তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের আবেদনের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশে নিতে তার ভাই আবেদন করেছিলেন। কিন্তু এখানে আইনি জটিলতা রয়েছে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে আবেদনটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। এরপর কিছু করতে হলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থায় যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রীও শনিবার এটা নিয়ে ব্রিফ করেছেন।
দীর্ঘদিন অসুস্থ খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। গত ৯ আগস্ট থেকে তিনি হাসপাতালে। এরমধ্যে তিন দফায় তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়। তিনি অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন। তার লিভার, হৃদযন্ত্র ও কিডনির সমস্যা জটিল অবস্থায় আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বিএনপির পক্ষ থেকে বারবার খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার দাবি করা হলেও সরকার তাতে সায় দিচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে খালেদা জিয়াকে দেশেই চিকিৎসা করাতে হবে।
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেয়ার ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে আইন মেনেই পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে হবে। শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) ভবনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া কয়েকটি মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত আসামি। তিনি কারাগারে ছিলেন। কিন্তু তার স্বজনদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী দন্ডাদেশ স্থগিত করে বাসায় থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যাতে তিনি উন্নত চিকিৎসা পান।
খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা দেয়ার অনুমতি চেয়ে তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের আবেদনের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশে নিতে তার ভাই আবেদন করেছিলেন। কিন্তু এখানে আইনি জটিলতা রয়েছে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে আবেদনটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। এরপর কিছু করতে হলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থায় যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রীও শনিবার এটা নিয়ে ব্রিফ করেছেন।
দীর্ঘদিন অসুস্থ খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। গত ৯ আগস্ট থেকে তিনি হাসপাতালে। এরমধ্যে তিন দফায় তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়। তিনি অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন। তার লিভার, হৃদযন্ত্র ও কিডনির সমস্যা জটিল অবস্থায় আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বিএনপির পক্ষ থেকে বারবার খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার দাবি করা হলেও সরকার তাতে সায় দিচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে খালেদা জিয়াকে দেশেই চিকিৎসা করাতে হবে।