সারাদেশে ছাগল ও ভেড়ার ভাইরাস রোগ নির্মূল ও ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণে ভ্যাকসিন (টিকা) দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। গতকাল শনিবার থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। আগামী ৯ অক্টোবরের মধ্যে ২ কোটি ৯৫ লাখ ছাগল ও ভেড়াকে এই টিকার আওতায় আনা হবে। আজ রোববার মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে এই রোগ নির্মূল করার লক্ষ্য নেয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, গতকাল শনিবার দুপুরে পিরোজপুরে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সামনে ছাগল ও ভেড়ার পিপিআর রোগ মুক্তকরণের লক্ষ্যে প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুৃরা রোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী টিকা দেয়ার কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
বর্তমান সরকারের গত ১২ বছরে দুধের উৎপাদন প্রায় ৪ গুনের অধিক ,মাংসের উৎপাদন প্রায় ৬ গুন এবং ডিমের উৎপাদন প্রায় ৩ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথা পিছু প্রাণিজ আমিষ গ্রহণের হারও কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন কোরবানীর সময় প্রতিবেশী দেশ থেকে আর গবাদী পশু আনার দরকার হয় হয় না। দেশে উৎপাদিত প্রাণি দিয়ে কোরবানির চাহিদা মেটোনোর পরও উদ্বুদ্ধ থাকে। পৃথিবীর অনেক দেশ এখন বাংলাদেশ থেকে মাংস নিতে চায়। তারা রোগমুক্ত ও নিরাপদ মাংস চায়। দেশের প্রাণি সম্পদ তথ্ াগরু,ছাগল ,ভেড়া ,হাঁস ,মুরগী যাতে রোগাক্রান্ত না থাকে সে জন্য সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে।
দেশে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের মাংসের চাহিদা মধ্য প্রাচ্যের দেশ সমূহসহ বিশ্বের অনেক দেশে রয়েছে। দেশে ছাগল ও ভেড়ার ভাইরাস রোগের ( পিআর রোগ) উপস্থিতি থাকায় বিদেশে মাংস রপ্তানী বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এই রোগ নির্মূল করতে পারলে মাংস রপ্তানির দ্বার উম্বোচিত হবে এবং বৈদেশিক মূদ্রা আয় হবে।
এই জন্য প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় পিপিআর রোগ নির্মূলে গতকাল শনিবার (৩০ সেপ্টম্বর থেকে আগামী ৯ অক্টোবরের মধ্যে সারাদেশে প্রায় ২ কোটি ৯৫ লাখ ছাগল ও ভেড়াকে ভ্যাকসিন টিকা দেয়া হবে।
এরই ধারাবাহিকতায় আগামী বছর একই ভাবে সার দেশে এই টিকা দেয়া হবে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে পিপিআর রোগ নির্মূল করার টার্গেট নিয়ে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন হলে বিশ্ব প্রাণিস্বাস্থ্য সংস্থা হতে এ রোগ নির্মূলের সনদ পাওয়া যাবে।
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
সারাদেশে ছাগল ও ভেড়ার ভাইরাস রোগ নির্মূল ও ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণে ভ্যাকসিন (টিকা) দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। গতকাল শনিবার থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। আগামী ৯ অক্টোবরের মধ্যে ২ কোটি ৯৫ লাখ ছাগল ও ভেড়াকে এই টিকার আওতায় আনা হবে। আজ রোববার মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে এই রোগ নির্মূল করার লক্ষ্য নেয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, গতকাল শনিবার দুপুরে পিরোজপুরে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সামনে ছাগল ও ভেড়ার পিপিআর রোগ মুক্তকরণের লক্ষ্যে প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুৃরা রোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী টিকা দেয়ার কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
বর্তমান সরকারের গত ১২ বছরে দুধের উৎপাদন প্রায় ৪ গুনের অধিক ,মাংসের উৎপাদন প্রায় ৬ গুন এবং ডিমের উৎপাদন প্রায় ৩ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথা পিছু প্রাণিজ আমিষ গ্রহণের হারও কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন কোরবানীর সময় প্রতিবেশী দেশ থেকে আর গবাদী পশু আনার দরকার হয় হয় না। দেশে উৎপাদিত প্রাণি দিয়ে কোরবানির চাহিদা মেটোনোর পরও উদ্বুদ্ধ থাকে। পৃথিবীর অনেক দেশ এখন বাংলাদেশ থেকে মাংস নিতে চায়। তারা রোগমুক্ত ও নিরাপদ মাংস চায়। দেশের প্রাণি সম্পদ তথ্ াগরু,ছাগল ,ভেড়া ,হাঁস ,মুরগী যাতে রোগাক্রান্ত না থাকে সে জন্য সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে।
দেশে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের মাংসের চাহিদা মধ্য প্রাচ্যের দেশ সমূহসহ বিশ্বের অনেক দেশে রয়েছে। দেশে ছাগল ও ভেড়ার ভাইরাস রোগের ( পিআর রোগ) উপস্থিতি থাকায় বিদেশে মাংস রপ্তানী বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এই রোগ নির্মূল করতে পারলে মাংস রপ্তানির দ্বার উম্বোচিত হবে এবং বৈদেশিক মূদ্রা আয় হবে।
এই জন্য প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় পিপিআর রোগ নির্মূলে গতকাল শনিবার (৩০ সেপ্টম্বর থেকে আগামী ৯ অক্টোবরের মধ্যে সারাদেশে প্রায় ২ কোটি ৯৫ লাখ ছাগল ও ভেড়াকে ভ্যাকসিন টিকা দেয়া হবে।
এরই ধারাবাহিকতায় আগামী বছর একই ভাবে সার দেশে এই টিকা দেয়া হবে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে পিপিআর রোগ নির্মূল করার টার্গেট নিয়ে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন হলে বিশ্ব প্রাণিস্বাস্থ্য সংস্থা হতে এ রোগ নির্মূলের সনদ পাওয়া যাবে।