ভারতের ভিসার জন্য আবেদন করে অনেকদিন অপেক্ষা করা লাগতো রোগীদের। অসুস্থ রোগীরা চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে ভিসার জন্য প্রহর গুণতেন। এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। চিকিৎসার জন্য রাজশাহীর ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (আইভ্যাক) আবেদন জমা দেওয়ার তিনদিনের মধ্যেই এখন মিলছে ভিসা। রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারি হাইকমিশনারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে এক থেকে দেড় হাজার ভিসার আবেদন জমা নেওয়া হয়। এর মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষে চিকিৎসার জন্য দ্রুত ভিসা দেয়া হচ্ছে। রাজশাহী অঞ্চলের ভিসা আবেদনপত্র জমার সেন্টারগুলোকে আদেশ দেয়া হয়েছে যেন দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্ভুলভাবে জমা নেওয়া হয়। চিকিৎসার কোনো ভিসা আবেদনে ভুল থাকলে তা ভিসা প্রত্যাশীদের জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তারা দ্রুত সে ভুল সংশোধন করে নিচ্ছেন। ভিসাপ্রত্যাশীরা বলছেন, এখন সহজেই মিলছে চিকিৎসা ভিসা। ভিসার আবেদন গ্রহণ ও যাচাই-বাছাই পদ্ধতি সহজ করায় দুর্ভোগ কমেছে ভিসা পপ্রত্যাশীদের। বাংলাদেশিদের ভারতে চিকিৎসায় আগ্রহীদের সুবিধা দিতে এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ভিসার আবেদনকারীদের কাগজপত্রে আগে কোনো সমস্যা থাকলে আবেদন বাতিল করা হতো। এখন কোনো জটিলতা থাকলে ফোন করা হচ্ছে ভিসা সেন্টার থেকে। পরামর্শ দেয়া হচ্ছে সমস্যা সমাধানের। পরেও নেয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় কাগজ। ফলে এখন অনেকটাই বদলে গেছে ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের সেবার মান।
ভিসাপ্রত্যাশীরা বলেন, মহানগরীর বর্ণালী মোড়ে আইভ্যাক সেন্টারে ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হতো। আগে ভিসার আবেদন জমা দেয়ার জন্য দুই দিন থেকেই লাইন শুরু হতো। রাজশাহীর বাইরে থেকে আসা ব্যক্তিরা আগের দিন বিকেল থেকেই লাইন ধরতেন। সেখানেই খোলা আকাশে নিচে রাত কাটাতেন বহু মানুষ। এদিকে রাজশাহীস্থ ভারতীয় সহকারি হাই কমিশনার মনোজ কুমারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদ রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ। মঙ্গলবার বেলা বারোটায় পরিষদের সভাপতি প্রকৗশলী শামসুল আলম বাংলাদেশ - ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদের সদস্য সচিব রাজশাহী প্রেসক্লাব ও আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেন।
সহকারী হাই কমিশনার মনোজ কুমার প্রতিনিধি দলের বক্তব্য শোনেন এবং তিনি বলেন দালালদের হাত থেকে রোগীদের রক্ষা করার জন্য ভিসা প্রদানে হাই কমিশন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
ভারতের ভিসার জন্য আবেদন করে অনেকদিন অপেক্ষা করা লাগতো রোগীদের। অসুস্থ রোগীরা চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে ভিসার জন্য প্রহর গুণতেন। এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। চিকিৎসার জন্য রাজশাহীর ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (আইভ্যাক) আবেদন জমা দেওয়ার তিনদিনের মধ্যেই এখন মিলছে ভিসা। রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারি হাইকমিশনারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে এক থেকে দেড় হাজার ভিসার আবেদন জমা নেওয়া হয়। এর মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষে চিকিৎসার জন্য দ্রুত ভিসা দেয়া হচ্ছে। রাজশাহী অঞ্চলের ভিসা আবেদনপত্র জমার সেন্টারগুলোকে আদেশ দেয়া হয়েছে যেন দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্ভুলভাবে জমা নেওয়া হয়। চিকিৎসার কোনো ভিসা আবেদনে ভুল থাকলে তা ভিসা প্রত্যাশীদের জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তারা দ্রুত সে ভুল সংশোধন করে নিচ্ছেন। ভিসাপ্রত্যাশীরা বলছেন, এখন সহজেই মিলছে চিকিৎসা ভিসা। ভিসার আবেদন গ্রহণ ও যাচাই-বাছাই পদ্ধতি সহজ করায় দুর্ভোগ কমেছে ভিসা পপ্রত্যাশীদের। বাংলাদেশিদের ভারতে চিকিৎসায় আগ্রহীদের সুবিধা দিতে এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ভিসার আবেদনকারীদের কাগজপত্রে আগে কোনো সমস্যা থাকলে আবেদন বাতিল করা হতো। এখন কোনো জটিলতা থাকলে ফোন করা হচ্ছে ভিসা সেন্টার থেকে। পরামর্শ দেয়া হচ্ছে সমস্যা সমাধানের। পরেও নেয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় কাগজ। ফলে এখন অনেকটাই বদলে গেছে ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের সেবার মান।
ভিসাপ্রত্যাশীরা বলেন, মহানগরীর বর্ণালী মোড়ে আইভ্যাক সেন্টারে ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হতো। আগে ভিসার আবেদন জমা দেয়ার জন্য দুই দিন থেকেই লাইন শুরু হতো। রাজশাহীর বাইরে থেকে আসা ব্যক্তিরা আগের দিন বিকেল থেকেই লাইন ধরতেন। সেখানেই খোলা আকাশে নিচে রাত কাটাতেন বহু মানুষ। এদিকে রাজশাহীস্থ ভারতীয় সহকারি হাই কমিশনার মনোজ কুমারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদ রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ। মঙ্গলবার বেলা বারোটায় পরিষদের সভাপতি প্রকৗশলী শামসুল আলম বাংলাদেশ - ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদের সদস্য সচিব রাজশাহী প্রেসক্লাব ও আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেন।
সহকারী হাই কমিশনার মনোজ কুমার প্রতিনিধি দলের বক্তব্য শোনেন এবং তিনি বলেন দালালদের হাত থেকে রোগীদের রক্ষা করার জন্য ভিসা প্রদানে হাই কমিশন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।