নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধর
নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে আটক করেছে র্যাব। তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৩০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।
সোমবার দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারের দেবীদাস ঘাট লেন এলাকায় হাজী সেলিমের বাসায় অভিযান চালিয়ে ইরফানকে আটক করে র্যাব-১০। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই বাসায় তল্লাশি চলছে।
অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন র্যাব সদরদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম। এ বিষয়ে অভিযান শেষে বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলে র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
রবিবার রাতের এই ঘটনায় সোমবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খান। সেই মামলায় এর আগে গাড়িচালক মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগের এই মামলায় সাংসদের ছেলেসহ চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তারা হলেন হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম, প্রোটকল অফিসার এবি সিদ্দিক দিপু, মোহাম্মদ জাহিদ ও মিজানুর রহমান।
মামলায় মোট পাঁচটি ফৌজদারি অপরাধের ধারার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। অপরাধগুলো হলো- দণ্ডবিধি ১৪৩ অনুযায়ী বেআইনি সমাবেশের সদস্য হয়ে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধমূলকভাবে বল প্রয়োগ করা, ৩৪১ অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে অবৈধভাবে নিয়ন্ত্রণ করা, ৩৩২ ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তার কাজে বাধাদানের উদ্দেশ্যে আহত করা, ৩৫৩ ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তার ওপর বল প্রয়োগ করা এবং ৫০৬ ধারায় প্রাণনাশের হুমকি দেয়া।
রবিবার রাতে রাজধানীর কলাবাগানে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খানের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় সংসদ সদস্যের স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি। এরপর ওই গাড়ি থেকে কয়েকজন নেমে এসে ওই কর্মকর্তাকে মারধর করেন। নৌবাহিনী কর্মকর্তা নিজের পরিচয় দেয়ার পরও তাকে হেনস্তা করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। এছাড়া সঙ্গে থাকা তার স্ত্রীকেও লাঞ্ছিত করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধর
সোমবার, ২৬ অক্টোবর ২০২০
নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে আটক করেছে র্যাব। তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৩০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।
সোমবার দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারের দেবীদাস ঘাট লেন এলাকায় হাজী সেলিমের বাসায় অভিযান চালিয়ে ইরফানকে আটক করে র্যাব-১০। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই বাসায় তল্লাশি চলছে।
অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন র্যাব সদরদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম। এ বিষয়ে অভিযান শেষে বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলে র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
রবিবার রাতের এই ঘটনায় সোমবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খান। সেই মামলায় এর আগে গাড়িচালক মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগের এই মামলায় সাংসদের ছেলেসহ চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তারা হলেন হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম, প্রোটকল অফিসার এবি সিদ্দিক দিপু, মোহাম্মদ জাহিদ ও মিজানুর রহমান।
মামলায় মোট পাঁচটি ফৌজদারি অপরাধের ধারার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। অপরাধগুলো হলো- দণ্ডবিধি ১৪৩ অনুযায়ী বেআইনি সমাবেশের সদস্য হয়ে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধমূলকভাবে বল প্রয়োগ করা, ৩৪১ অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে অবৈধভাবে নিয়ন্ত্রণ করা, ৩৩২ ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তার কাজে বাধাদানের উদ্দেশ্যে আহত করা, ৩৫৩ ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তার ওপর বল প্রয়োগ করা এবং ৫০৬ ধারায় প্রাণনাশের হুমকি দেয়া।
রবিবার রাতে রাজধানীর কলাবাগানে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খানের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় সংসদ সদস্যের স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি। এরপর ওই গাড়ি থেকে কয়েকজন নেমে এসে ওই কর্মকর্তাকে মারধর করেন। নৌবাহিনী কর্মকর্তা নিজের পরিচয় দেয়ার পরও তাকে হেনস্তা করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। এছাড়া সঙ্গে থাকা তার স্ত্রীকেও লাঞ্ছিত করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।