দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ৭৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এতে এখন বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১৯৮৫ জন।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হিসাবে, সারা দেশে এবার দলীয় ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে মোট ২ হাজার ৭১৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত শুক্রবার থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের কাজ শুরু করেন। আজ সোমবার ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র বাছাই শেষ হয়।
আজ রাতে নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়, মনোনয়ন বাছাইয়ের পর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৯৮৫ জন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ঢাকা–৫, কুমিল্লা–৪, ময়মনসিংহ–৩ ও বগুড়া–৭ আসনে সবচেয়ে বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এই চার আসনে ১৩ জন করে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন। সবচেয়ে কম ২ জন বৈধ প্রার্থী রয়েছেন শেরপুর–২ আসনে। বাছাইয়ে সবচেয়ে বেশি ১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বগুড়া–৭ আসনে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে ইসিতে আপিল করা যাবে। ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল আবেদন করা যাবে। ১০-১৫ ডিসেম্বর আপিল নিষ্পত্তি করবে ইসি। আপিলের মাধ্যমে অনেকে প্রার্থিতা ফিরে পেতে পারেন। ইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ৭৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এতে এখন বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১৯৮৫ জন।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হিসাবে, সারা দেশে এবার দলীয় ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে মোট ২ হাজার ৭১৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত শুক্রবার থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের কাজ শুরু করেন। আজ সোমবার ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র বাছাই শেষ হয়।
আজ রাতে নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়, মনোনয়ন বাছাইয়ের পর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৯৮৫ জন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ঢাকা–৫, কুমিল্লা–৪, ময়মনসিংহ–৩ ও বগুড়া–৭ আসনে সবচেয়ে বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এই চার আসনে ১৩ জন করে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন। সবচেয়ে কম ২ জন বৈধ প্রার্থী রয়েছেন শেরপুর–২ আসনে। বাছাইয়ে সবচেয়ে বেশি ১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বগুড়া–৭ আসনে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে ইসিতে আপিল করা যাবে। ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল আবেদন করা যাবে। ১০-১৫ ডিসেম্বর আপিল নিষ্পত্তি করবে ইসি। আপিলের মাধ্যমে অনেকে প্রার্থিতা ফিরে পেতে পারেন। ইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।