শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ২১ বার পুষ্পস্তবক অর্পণের ছবি নিয়ে থাকবে বিশেষ প্রদর্শনী।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে সংবাদ সম্মেলন এ কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল।
উপাচার্য বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোট ২১ বার সরকারপ্রধান হিসেবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে তার ২১ বারের ২১টি পুষ্পস্তবক অর্পণের দুর্লভ ছবি নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় একটি প্রর্দশনী আয়োজন করা হবে।”
একুশ উদযাপনের সার্বিক প্রস্তুতি তুলে ধরে উপাচার্য বলেন, রাষ্ট্রাচার অনুযায়ী একুশের প্রথম প্রহরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীমূল প্রস্তুত করার কাজ চলছে এবং যথাসময়েই তা সম্পন্ন হবে।
“অন্যান্যবারের তুলনায় এবার নিরাপত্তার বিষয়টি জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গভীরভাবে তদারকি করছে।”
একুশের প্রথম প্রহরে প্রতিটি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এবং ব্যক্তি পর্যায়ে শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা যাবে। এই রাষ্ট্রাচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে রাত ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীবর্গ, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা।
এরপর পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন তিন বাহিনীর প্রধান, ভাষা সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, অনুষদের ডিনবৃন্দ ও হলের প্রাধ্যক্ষবৃন্দ।
এরপর সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
সর্বস্তরের জনসাধারণ পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে যাবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রাস্তা দিয়ে চাঁনখার পুল হয়ে বের হওয়া যাবে, শহীদ মিনারের দিকে আসা যাবে না।
প্রবেশপথে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, রোভার স্কাউটস, রেঞ্জার ও স্বেচ্ছাসেবকরা বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন।
অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক সীতেশ চন্দ্র বাছার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, অমর একুশে উদযাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. নিজামুল হক ভূইয়া, যুগ্ম-সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. আব্দুস ছামাদ, যুগ্ম-সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জিনাত হুদা এবং প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাকসুদুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ২১ বার পুষ্পস্তবক অর্পণের ছবি নিয়ে থাকবে বিশেষ প্রদর্শনী।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে সংবাদ সম্মেলন এ কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল।
উপাচার্য বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোট ২১ বার সরকারপ্রধান হিসেবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে তার ২১ বারের ২১টি পুষ্পস্তবক অর্পণের দুর্লভ ছবি নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় একটি প্রর্দশনী আয়োজন করা হবে।”
একুশ উদযাপনের সার্বিক প্রস্তুতি তুলে ধরে উপাচার্য বলেন, রাষ্ট্রাচার অনুযায়ী একুশের প্রথম প্রহরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীমূল প্রস্তুত করার কাজ চলছে এবং যথাসময়েই তা সম্পন্ন হবে।
“অন্যান্যবারের তুলনায় এবার নিরাপত্তার বিষয়টি জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গভীরভাবে তদারকি করছে।”
একুশের প্রথম প্রহরে প্রতিটি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এবং ব্যক্তি পর্যায়ে শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা যাবে। এই রাষ্ট্রাচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে রাত ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীবর্গ, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা।
এরপর পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন তিন বাহিনীর প্রধান, ভাষা সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, অনুষদের ডিনবৃন্দ ও হলের প্রাধ্যক্ষবৃন্দ।
এরপর সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
সর্বস্তরের জনসাধারণ পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে যাবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রাস্তা দিয়ে চাঁনখার পুল হয়ে বের হওয়া যাবে, শহীদ মিনারের দিকে আসা যাবে না।
প্রবেশপথে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, রোভার স্কাউটস, রেঞ্জার ও স্বেচ্ছাসেবকরা বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন।
অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক সীতেশ চন্দ্র বাছার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, অমর একুশে উদযাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. নিজামুল হক ভূইয়া, যুগ্ম-সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. আব্দুস ছামাদ, যুগ্ম-সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জিনাত হুদা এবং প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাকসুদুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।