সুন্নতে খতনার সময় দুই শিশুর প্রাণহানির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খতনার বিষয়ে পরিবারগুলোর মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন দুর্নীতির কারণে চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর মানুষ আস্থা হারাচ্ছেন বলেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যুর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘যেসব পরিবারে শিশুর খতনার বিষয় আছে তারা শঙ্কিত। চিকিৎসকদের গাফিলতির কারণে এই দুটি শিশু প্রাণ হারাল, সেটা নিয়ে অনেকে শঙ্কিত।’
তার মতে, চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা হারিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ কর্ণধারের অনৈতিকতা, স্বজনপ্রীতি, নিয়োগবাণিজ্য নিয়ে যখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখালেখি হয়, তখন চিকিৎসার ওপর মানুষের আস্থা আস্তে আস্তে কমে যায়।
তিনি বলেন, কেউ স্বজনপ্রীতির সঙ্গে জড়িত, কেউ নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, এমনকি অনেক উপাচার্যের অডিও রেকর্ডও চলে আসছে গণমাধ্যমে, যারা সরাসরি প্রার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন আর্থিক সুবিধা নেওয়ার জন্য। এটা যদি সর্বোচ্চ পদধারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে হয়, তাহলে সে জাতির ভবিষ্যৎ নীতিনৈতিকতা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা ছাড়া আর কিছুই থাকে না।
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
সুন্নতে খতনার সময় দুই শিশুর প্রাণহানির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খতনার বিষয়ে পরিবারগুলোর মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন দুর্নীতির কারণে চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর মানুষ আস্থা হারাচ্ছেন বলেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যুর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘যেসব পরিবারে শিশুর খতনার বিষয় আছে তারা শঙ্কিত। চিকিৎসকদের গাফিলতির কারণে এই দুটি শিশু প্রাণ হারাল, সেটা নিয়ে অনেকে শঙ্কিত।’
তার মতে, চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা হারিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ কর্ণধারের অনৈতিকতা, স্বজনপ্রীতি, নিয়োগবাণিজ্য নিয়ে যখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখালেখি হয়, তখন চিকিৎসার ওপর মানুষের আস্থা আস্তে আস্তে কমে যায়।
তিনি বলেন, কেউ স্বজনপ্রীতির সঙ্গে জড়িত, কেউ নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, এমনকি অনেক উপাচার্যের অডিও রেকর্ডও চলে আসছে গণমাধ্যমে, যারা সরাসরি প্রার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন আর্থিক সুবিধা নেওয়ার জন্য। এটা যদি সর্বোচ্চ পদধারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে হয়, তাহলে সে জাতির ভবিষ্যৎ নীতিনৈতিকতা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা ছাড়া আর কিছুই থাকে না।