গাজায় চলমান ইসরাইলি হামলার তীব্র নিন্দা করে সেখানে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বন্ধের জন্য ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগের আহবান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তুরস্কের পর্যটন নগরী আনতালিয়ায় স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যায় তুরস্কের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল `টিআরটি ওয়ার্ল্ড’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেখানে আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরামে অংশগ্রহণরত মন্ত্রী এ কথা বলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।
সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘গাজায় যা হচ্ছে সেটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। শুধু মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ নয়, সেখানে জাতিগত নিধন চলছে। সেখানকার মৃত্যু সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজারের বেশি এবং এর বেশিরভাগ নারী ও শিশু। যুদ্ধের সব ধরনের প্রথা ভঙ্গ করছে ইসরায়েল।’
‘আমরা এখন পর্যন্ত যুদ্ধ, গণহত্যা থামানোর জন্য যথেষ্ট উদ্যোগ দেখতে পাচ্ছি না এবং যুদ্ধ থামানোর জন্য আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’ জানান হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘১৯টি দেশের রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান এবং ৭০ জনের বেশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা এখানে অংশগ্রহণ করছেন। আমি মনে করি আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে গাজায় সহিংসতা, গণহত্যা, জাতিগত নিধন বন্ধে ইসরায়েলকে ঠেকানোর জন্য একসঙ্গে কাজ করতে পারি।’
রোববার, ০৩ মার্চ ২০২৪
গাজায় চলমান ইসরাইলি হামলার তীব্র নিন্দা করে সেখানে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বন্ধের জন্য ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগের আহবান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তুরস্কের পর্যটন নগরী আনতালিয়ায় স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যায় তুরস্কের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল `টিআরটি ওয়ার্ল্ড’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেখানে আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরামে অংশগ্রহণরত মন্ত্রী এ কথা বলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।
সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘গাজায় যা হচ্ছে সেটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। শুধু মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ নয়, সেখানে জাতিগত নিধন চলছে। সেখানকার মৃত্যু সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজারের বেশি এবং এর বেশিরভাগ নারী ও শিশু। যুদ্ধের সব ধরনের প্রথা ভঙ্গ করছে ইসরায়েল।’
‘আমরা এখন পর্যন্ত যুদ্ধ, গণহত্যা থামানোর জন্য যথেষ্ট উদ্যোগ দেখতে পাচ্ছি না এবং যুদ্ধ থামানোর জন্য আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’ জানান হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘১৯টি দেশের রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান এবং ৭০ জনের বেশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা এখানে অংশগ্রহণ করছেন। আমি মনে করি আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে গাজায় সহিংসতা, গণহত্যা, জাতিগত নিধন বন্ধে ইসরায়েলকে ঠেকানোর জন্য একসঙ্গে কাজ করতে পারি।’