পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মায়ানমারের ১৮০ জন সীমান্তরক্ষী ও সেনা সদস্যকে আগামী সপ্তাহে ফেরত পাঠানো হবে। সমুদ্রপথে জাহাজে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।
গতকাল মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, মায়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। মায়ানমার সমুদ্রপথে জাহাজে ফেরত নেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। এ সপ্তাহেই তাদের ফেরত পাঠানোর প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু সমুদ্র আশান্ত হয়ে পড়ায় পাঠানো যায়নি। সমুদ্র শান্ত হলে আগামী সপ্তাহে পাঠানো হবে আশা করি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বেশ কিছুদিন আগে মায়ানমারের ১৭৭ জন সীমান্ত রক্ষী বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। পরে মায়ানমার আর্মির ৩ সদস্য এসে আশ্রয় নিয়েছে। এই ১৮০জনকে এক সঙ্গে জাহাজে ফেরত পাঠানো হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একই সঙ্গে মায়ানমারের আটকে থাকা বাংলাদেশের ১৭০জন নাগরিককেও দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কথা হয়েছে। তারা বেশ কিছুদিন ধরে সেখানে আটকা পড়ে আছে। এ ব্যাপারে মায়ানমার ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। খুব শিগগিরই তাদের ফেরত আনা সম্ভব হবে আশা করি।
মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল ২০২৪
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মায়ানমারের ১৮০ জন সীমান্তরক্ষী ও সেনা সদস্যকে আগামী সপ্তাহে ফেরত পাঠানো হবে। সমুদ্রপথে জাহাজে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।
গতকাল মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, মায়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। মায়ানমার সমুদ্রপথে জাহাজে ফেরত নেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। এ সপ্তাহেই তাদের ফেরত পাঠানোর প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু সমুদ্র আশান্ত হয়ে পড়ায় পাঠানো যায়নি। সমুদ্র শান্ত হলে আগামী সপ্তাহে পাঠানো হবে আশা করি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বেশ কিছুদিন আগে মায়ানমারের ১৭৭ জন সীমান্ত রক্ষী বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। পরে মায়ানমার আর্মির ৩ সদস্য এসে আশ্রয় নিয়েছে। এই ১৮০জনকে এক সঙ্গে জাহাজে ফেরত পাঠানো হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একই সঙ্গে মায়ানমারের আটকে থাকা বাংলাদেশের ১৭০জন নাগরিককেও দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কথা হয়েছে। তারা বেশ কিছুদিন ধরে সেখানে আটকা পড়ে আছে। এ ব্যাপারে মায়ানমার ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। খুব শিগগিরই তাদের ফেরত আনা সম্ভব হবে আশা করি।