কক্সবাজার জেলায় কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে তার তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট।
বুধবার একটি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া এ রিট আবেদন করেন। আদালতে তিনিই আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন।
ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, কক্সবাজারে কতজন রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন আবেদনে তার তালিকা দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়। একইসঙ্গে ভোটার তালিকা থেকে রোহিঙ্গাদের বাদ দেওয়ার আর্জি জানানো হয়।
“কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছেন ৩৮ জন রোহিঙ্গা। রিটে তাদের তালিকা যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকশ রোহিঙ্গা একই ইউনিয়নে নাগরিকত্ব নিয়েছেন।”
এ আইনজীবী বলেন, শুনানি শেষে আদালত আগামী ৬ জুনের মধ্যে জেলায় রোহিঙ্গা ভোটারের তালিকা দাখিল করতে কক্সবাজারের ডিসিসহ সংশ্লিষ্টদের আদেশ দিয়েছে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে এ রিট মামলায়।
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজার জেলায় কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে তার তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট।
বুধবার একটি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া এ রিট আবেদন করেন। আদালতে তিনিই আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন।
ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, কক্সবাজারে কতজন রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন আবেদনে তার তালিকা দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়। একইসঙ্গে ভোটার তালিকা থেকে রোহিঙ্গাদের বাদ দেওয়ার আর্জি জানানো হয়।
“কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছেন ৩৮ জন রোহিঙ্গা। রিটে তাদের তালিকা যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকশ রোহিঙ্গা একই ইউনিয়নে নাগরিকত্ব নিয়েছেন।”
এ আইনজীবী বলেন, শুনানি শেষে আদালত আগামী ৬ জুনের মধ্যে জেলায় রোহিঙ্গা ভোটারের তালিকা দাখিল করতে কক্সবাজারের ডিসিসহ সংশ্লিষ্টদের আদেশ দিয়েছে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে এ রিট মামলায়।