তৃতীয় লিঙ্গ জনগোষ্ঠীদের উন্নয়ন নিয়ে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুয়েন লুইস উদ্বিগ্নতার পাশাপাশি নারী ও শিশুর জীবনমান উন্নয়নে অভূতপূর্ব পরিবর্তন হয়েছে বলে মত দেন।
গতকাল সচিবালয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এ এমন মত দিয়েছেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুয়েন লুইস।
তবে লুইসকে আশ্বস্ত করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর নির্দিষ্ট সংখ্যা আমাদের হাতে নেই। তাদের একটি সুস্পষ্ট পরিসংখ্যান করা হচ্ছে। তাদের উন্নয়নের জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তাদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে।
নারীর নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও জীবন মান উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের পাশে থেকে নতুন করে কাজ শুরু করার অঙ্গীকার করেন লুইস। এ সময় নারী ও শিশুর জীবনমান উন্নয়নের অভূতপূর্ব পরিবর্তন উল্লেখ করে জেন্ডার সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশংসা করেন তিনি।
নারী ও শিশু জীবনমান উন্নয়নে জাতিসংঘের ১৭টি সংস্থার মধ্যে সংযোগ স্থাপন, গোলটেবিল বৈঠক, জনপ্রতিনিধিদের উদ্যোগ এবং আন্ত-মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যোগসূত্রের ওপর আলোকপাত করাসহ এ সময় সামাজিক নিরাপত্তা, বাল্যবিবাহ, ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স, নারী নির্যাতন, জেন্ডার বাজেট, মাতৃ-স্বাস্থ্য, কিশোর-কিশোরীদের জীবন দক্ষতা বৃদ্ধি, জলবায়ুর পরিবর্তন ও নারীর জীবন ঝুঁকিসহ নানা সামাজিক ইস্যুতে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী ও লুইস।
প্রতিমন্ত্রী জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ইউএন-এর সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন।
এ সময় গীতাঞ্জলি সিং ইউএন উইমেন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাজমা মোবারেক উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
তৃতীয় লিঙ্গ জনগোষ্ঠীদের উন্নয়ন নিয়ে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুয়েন লুইস উদ্বিগ্নতার পাশাপাশি নারী ও শিশুর জীবনমান উন্নয়নে অভূতপূর্ব পরিবর্তন হয়েছে বলে মত দেন।
গতকাল সচিবালয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এ এমন মত দিয়েছেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুয়েন লুইস।
তবে লুইসকে আশ্বস্ত করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর নির্দিষ্ট সংখ্যা আমাদের হাতে নেই। তাদের একটি সুস্পষ্ট পরিসংখ্যান করা হচ্ছে। তাদের উন্নয়নের জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তাদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে।
নারীর নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও জীবন মান উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের পাশে থেকে নতুন করে কাজ শুরু করার অঙ্গীকার করেন লুইস। এ সময় নারী ও শিশুর জীবনমান উন্নয়নের অভূতপূর্ব পরিবর্তন উল্লেখ করে জেন্ডার সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশংসা করেন তিনি।
নারী ও শিশু জীবনমান উন্নয়নে জাতিসংঘের ১৭টি সংস্থার মধ্যে সংযোগ স্থাপন, গোলটেবিল বৈঠক, জনপ্রতিনিধিদের উদ্যোগ এবং আন্ত-মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যোগসূত্রের ওপর আলোকপাত করাসহ এ সময় সামাজিক নিরাপত্তা, বাল্যবিবাহ, ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স, নারী নির্যাতন, জেন্ডার বাজেট, মাতৃ-স্বাস্থ্য, কিশোর-কিশোরীদের জীবন দক্ষতা বৃদ্ধি, জলবায়ুর পরিবর্তন ও নারীর জীবন ঝুঁকিসহ নানা সামাজিক ইস্যুতে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী ও লুইস।
প্রতিমন্ত্রী জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ইউএন-এর সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন।
এ সময় গীতাঞ্জলি সিং ইউএন উইমেন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাজমা মোবারেক উপস্থিত ছিলেন।