ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সারাদেশে দিনজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে বইতে পারে ঝড়ো হাওয়া। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এছাড়া মঙ্গলবারও দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টি থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এ ঘূর্ণিঝড় রোববার রাতে উপকূলে আঘাত হানে। রাত ৮টার দিকে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ-পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ উপকূল ও বাংলাদেশের খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম শুরু করে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ঝড়ো বাতাসসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
সোমবার সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী (২৪ ঘণ্টায় ৪৪-৮৮ মিলিমিটার) থেকে অতি ভারী (২৮৯ মিলিমিটার) বর্ষণ হতে পারে।
এছাড়া অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।
রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে কয়রা, খুলনার কাছাকাছি অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমশ বৃষ্টি ঝরিয়ে পরবর্তী ২-৩ ঘণ্টার দুর্বল হয়ে পড়বে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, সোমবার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
মঙ্গলবার ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে এখনও পর্যন্ত পটুয়াখালী, ভোলা, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম ও বরিশালে ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
ঘূর্ণিঝড়টির পুরো প্রভাব শেষ হতে আরও পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা লাগতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সারাদেশে দিনজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে বইতে পারে ঝড়ো হাওয়া। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এছাড়া মঙ্গলবারও দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টি থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এ ঘূর্ণিঝড় রোববার রাতে উপকূলে আঘাত হানে। রাত ৮টার দিকে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ-পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ উপকূল ও বাংলাদেশের খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম শুরু করে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ঝড়ো বাতাসসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
সোমবার সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী (২৪ ঘণ্টায় ৪৪-৮৮ মিলিমিটার) থেকে অতি ভারী (২৮৯ মিলিমিটার) বর্ষণ হতে পারে।
এছাড়া অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।
রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে কয়রা, খুলনার কাছাকাছি অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমশ বৃষ্টি ঝরিয়ে পরবর্তী ২-৩ ঘণ্টার দুর্বল হয়ে পড়বে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, সোমবার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
মঙ্গলবার ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে এখনও পর্যন্ত পটুয়াখালী, ভোলা, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম ও বরিশালে ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
ঘূর্ণিঝড়টির পুরো প্রভাব শেষ হতে আরও পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা লাগতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।