বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি খাতে মালয়েশিয়া বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং ব্যবসার পরিসর বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার হাই কমিশনার হাজনাহ মো. হাশিম গত ২০ জুন ডাক, ও টেলিযোগযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর সাথে বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাতকালে হাইকমিশনার এই আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। তবে সেক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জের কথাও এ সময় তুলে ধরা হয়।
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া বন্ধুপ্রতীম দুটি দেশের বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সৃজনশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর সুদক্ষ পরামর্শে আইটি ও টেলিকম খাত আজ আমাদের অর্থনীতির অন্যতম বড় স্তম্ভ।
বৈঠক শেষে জুনাইদ আহমেদ পলক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মালয়েশিয়ান প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে। মালয়েশিয়ার সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি করতে চায় এবং ব্যবসার পরিসর বাড়াতে চায়। সেক্ষেত্রে রাজস্বসহ অন্যান্য কিছু বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি, সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা বিদ্যমান রেখে ব্যবসাবান্ধব ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের মাধ্যমে আমরা আমাদের আইটি ও টেলিকম সেক্টরকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। তিনি বলেন, আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে আমরা বাংলাদেশের টেলিকম খাতকেও স্মার্ট করণের মাধ্যমে আমাদের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি করতে চাই এবং অর্থনীতিকে স্মার্ট ও সমৃদ্ধ করতে চাই।
এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো: মুশফিকুর রহমান এবং বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইডটকোর পরিচালক (ফিনান্স) আহমেদ জুবায়ের আলী উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪
বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি খাতে মালয়েশিয়া বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং ব্যবসার পরিসর বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার হাই কমিশনার হাজনাহ মো. হাশিম গত ২০ জুন ডাক, ও টেলিযোগযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর সাথে বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাতকালে হাইকমিশনার এই আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। তবে সেক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জের কথাও এ সময় তুলে ধরা হয়।
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া বন্ধুপ্রতীম দুটি দেশের বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সৃজনশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর সুদক্ষ পরামর্শে আইটি ও টেলিকম খাত আজ আমাদের অর্থনীতির অন্যতম বড় স্তম্ভ।
বৈঠক শেষে জুনাইদ আহমেদ পলক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মালয়েশিয়ান প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে। মালয়েশিয়ার সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি করতে চায় এবং ব্যবসার পরিসর বাড়াতে চায়। সেক্ষেত্রে রাজস্বসহ অন্যান্য কিছু বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি, সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা বিদ্যমান রেখে ব্যবসাবান্ধব ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং নীতি প্রণয়নের মাধ্যমে আমরা আমাদের আইটি ও টেলিকম সেক্টরকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। তিনি বলেন, আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে আমরা বাংলাদেশের টেলিকম খাতকেও স্মার্ট করণের মাধ্যমে আমাদের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি করতে চাই এবং অর্থনীতিকে স্মার্ট ও সমৃদ্ধ করতে চাই।
এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো: মুশফিকুর রহমান এবং বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইডটকোর পরিচালক (ফিনান্স) আহমেদ জুবায়ের আলী উপস্থিত ছিলেন।