স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘ছাত্রদের বলা হয়েছে তারা যেন তাদের কথা উচ্চ আদালতে বলেন। তাহলে বিচারপতিদের বিচার করতে সুবিধা হবে। কাজেই আমি মনে করি তাদের অপেক্ষা করা উচিত। আন্দোলন থামানো উচিত।’
আজ শনিবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইন্সে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর সব জায়গাতেই কোটা রয়েছে। যেমন আমাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য কিছু কোটা রয়েছে এবং সংবিধানেও সেটি বলা আছে। এই নৃগোষ্ঠীদের কোটা যদি বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে এরা কোনো দিন মূল স্রোতে একত্রিত হতে পারবে না। রাস্তাঘাট বন্ধ না করে তারা কোর্টে এসে তাদের কথা বলুক। রাস্তাঘাট বন্ধ করলে লাভ কী হবে আমি জানি না। দুর্ভোগ বাড়বে জনগণের। আমি মনে করি আপনারা প্রধান বিচারপতির পরামর্শ মতো আদালতে এসে আপনাদের কথা বলুন।’
তিনি বলেন, ছাত্র ভাইদের কিছু বলার থাকলে তাঁরা রাস্তাঘাট বন্ধ না করে আদালতে এসে তাঁদের যা বলার তা যেন বলেন। রাস্তাঘাট বন্ধ করলে জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে, হাসপাতালগামী রোগীদের দুর্ভোগ বাড়ে। যে যেখানে যাচ্ছেন, তাঁরা বাধাপ্রাপ্ত হলে ৫-৬ ঘণ্টা বসে থাকেন। সেই সাধারণ মানুষের যে কী অভিব্যক্তি, ছাত্রদের তা শোনা উচিত। আমি মনে করি, রাস্তা অবরোধ না করে আমাদের প্রধান বিচারপতি যেভাবে বলেছেন, তাঁদের সব দাবি যেন আদালতে এসে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, করোনার সময় যখন সন্তান বাবা-মায়ের কাছে যায়নি, তখন পুলিশ গেছে। এখানের পুলিশ সবার হৃদয় জয় করেছে। পুলিশ শুধু জনগণকে ভালোবাসে না, দেশের ইতিহাসকেও রক্ষা করে। নির্বাচনে পুলিশের কোনো পক্ষপাতিত্ব ছিল না। তার উদাহরণ বর্তমান আইজিপির ভাই নৌকা নিয়ে দাঁড়ালেও পরাজিত হয়েছেন। পুলিশ বাহিনী সব নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘ছাত্রদের বলা হয়েছে তারা যেন তাদের কথা উচ্চ আদালতে বলেন। তাহলে বিচারপতিদের বিচার করতে সুবিধা হবে। কাজেই আমি মনে করি তাদের অপেক্ষা করা উচিত। আন্দোলন থামানো উচিত।’
আজ শনিবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইন্সে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর সব জায়গাতেই কোটা রয়েছে। যেমন আমাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য কিছু কোটা রয়েছে এবং সংবিধানেও সেটি বলা আছে। এই নৃগোষ্ঠীদের কোটা যদি বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে এরা কোনো দিন মূল স্রোতে একত্রিত হতে পারবে না। রাস্তাঘাট বন্ধ না করে তারা কোর্টে এসে তাদের কথা বলুক। রাস্তাঘাট বন্ধ করলে লাভ কী হবে আমি জানি না। দুর্ভোগ বাড়বে জনগণের। আমি মনে করি আপনারা প্রধান বিচারপতির পরামর্শ মতো আদালতে এসে আপনাদের কথা বলুন।’
তিনি বলেন, ছাত্র ভাইদের কিছু বলার থাকলে তাঁরা রাস্তাঘাট বন্ধ না করে আদালতে এসে তাঁদের যা বলার তা যেন বলেন। রাস্তাঘাট বন্ধ করলে জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে, হাসপাতালগামী রোগীদের দুর্ভোগ বাড়ে। যে যেখানে যাচ্ছেন, তাঁরা বাধাপ্রাপ্ত হলে ৫-৬ ঘণ্টা বসে থাকেন। সেই সাধারণ মানুষের যে কী অভিব্যক্তি, ছাত্রদের তা শোনা উচিত। আমি মনে করি, রাস্তা অবরোধ না করে আমাদের প্রধান বিচারপতি যেভাবে বলেছেন, তাঁদের সব দাবি যেন আদালতে এসে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, করোনার সময় যখন সন্তান বাবা-মায়ের কাছে যায়নি, তখন পুলিশ গেছে। এখানের পুলিশ সবার হৃদয় জয় করেছে। পুলিশ শুধু জনগণকে ভালোবাসে না, দেশের ইতিহাসকেও রক্ষা করে। নির্বাচনে পুলিশের কোনো পক্ষপাতিত্ব ছিল না। তার উদাহরণ বর্তমান আইজিপির ভাই নৌকা নিয়ে দাঁড়ালেও পরাজিত হয়েছেন। পুলিশ বাহিনী সব নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করেছেন।