চট্টগ্রামে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ বিএনপির একাধিক নেতার বাসায় আগুন, হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতাদের বাসায় একের পর এক এ হামলা করা হয়। বিএনপি এ হামলার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক উপ-দফতর বিষয়ক সম্পাদক এবং মিডিয়া সেলের দায়িত্বরত কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘রাতে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর মেহেদী বাগের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করেছে আওয়ামী লীগের লোকজন। এরপর চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর পাঁচলাইশ আবাসিকের বাসায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ছাড়াও নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের বাদশা মিয়া সড়কের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। ভাঙচুর করা হয় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনের চট্টেশ্বরীর বাসায়ও।’
স্থানীয়রা জানান, বেশ কিছু লোক মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাদের বাসায় বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করে। হামলাকারীরা জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিয়েছিল।
আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ছোট ভাই হুমায়ুন চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের লোকজন অতর্কিতভাবে আমাদের বাসায় হামলা করে আগুন দিয়েছে। দুটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। ঘরে ভাঙচুরের পাশাপাশি লুট করে নিয়ে গেছে মালামাল। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
বিএনপি নেতা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘শাহাদাত হোসেনের বাসার নিচে সব ভাড়াটিয়া এবং মালিকের রাখা ১৮ থেকে ২০টি বিলাসবহুল গাড়ি ভাঙচুর করার পাশাপাশি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এরশাদ উল্লাহর বাসায় হামলা চালিয়ে দুটি গাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি আগুন দেওয়া হয়। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় মীর নাছিরের বাসায়।’
আজ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিল থেকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বাসায় এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর অফিসে হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজন ধারণা করছেন, এর জের ধরে আওয়ামী লীগের লোকজন মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাদের বাসায় বাসায় হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন।
এদিকে, দলে নেতাদের বাসায় বাসায় হামলার ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। তারা মিছিল করে বিক্ষোভ করছেন।
শনিবার, ০৩ আগস্ট ২০২৪
চট্টগ্রামে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ বিএনপির একাধিক নেতার বাসায় আগুন, হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতাদের বাসায় একের পর এক এ হামলা করা হয়। বিএনপি এ হামলার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক উপ-দফতর বিষয়ক সম্পাদক এবং মিডিয়া সেলের দায়িত্বরত কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘রাতে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর মেহেদী বাগের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করেছে আওয়ামী লীগের লোকজন। এরপর চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর পাঁচলাইশ আবাসিকের বাসায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ছাড়াও নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের বাদশা মিয়া সড়কের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। ভাঙচুর করা হয় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনের চট্টেশ্বরীর বাসায়ও।’
স্থানীয়রা জানান, বেশ কিছু লোক মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাদের বাসায় বাসায় হামলা ও ভাঙচুর করে। হামলাকারীরা জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিয়েছিল।
আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ছোট ভাই হুমায়ুন চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের লোকজন অতর্কিতভাবে আমাদের বাসায় হামলা করে আগুন দিয়েছে। দুটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। ঘরে ভাঙচুরের পাশাপাশি লুট করে নিয়ে গেছে মালামাল। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
বিএনপি নেতা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘শাহাদাত হোসেনের বাসার নিচে সব ভাড়াটিয়া এবং মালিকের রাখা ১৮ থেকে ২০টি বিলাসবহুল গাড়ি ভাঙচুর করার পাশাপাশি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এরশাদ উল্লাহর বাসায় হামলা চালিয়ে দুটি গাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি আগুন দেওয়া হয়। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় মীর নাছিরের বাসায়।’
আজ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিল থেকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বাসায় এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর অফিসে হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজন ধারণা করছেন, এর জের ধরে আওয়ামী লীগের লোকজন মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাদের বাসায় বাসায় হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন।
এদিকে, দলে নেতাদের বাসায় বাসায় হামলার ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। তারা মিছিল করে বিক্ষোভ করছেন।