প্রাথমিক বিদ্যালয় আজ (রোববার, ৪ আগস্ট)খুলছে না। আজ থেকে ১২টি সিটি করপোরেশন বাদে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর কথা ছিল। তবে তা আপাতত প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধই থাকছে।
শনিবার (৩ আগস্ট) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধই থাকবে।
গত বুধবার গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, আজ থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হবে। তবে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওইদিন থেকে শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হবে না। ১২টি সিটি করপোরেশন ও নরসিংদী জেলার পৌরসভার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৪ আগস্টে ক্লাস শুরু হবে না।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষের এক পর্যায়ে ১৬ জুলাই থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
একই আন্দোলনের কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শ্রেণী কার্যক্রমও পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ধাপে ধাপে খোলা হবে বলে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, তারা ‘জননিরাপত্তা এবং ঝুঁকি’ বিবেচনায় নিয়ে ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলতে চান। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট যেহেত সচল হয়েছে, সেহেতু অনলাইনে ক্লাসের শুরুর বিষয়টি বিবেচনায় নেব।’
রোববার, ০৪ আগস্ট ২০২৪
প্রাথমিক বিদ্যালয় আজ (রোববার, ৪ আগস্ট)খুলছে না। আজ থেকে ১২টি সিটি করপোরেশন বাদে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর কথা ছিল। তবে তা আপাতত প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধই থাকছে।
শনিবার (৩ আগস্ট) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধই থাকবে।
গত বুধবার গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, আজ থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হবে। তবে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওইদিন থেকে শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হবে না। ১২টি সিটি করপোরেশন ও নরসিংদী জেলার পৌরসভার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৪ আগস্টে ক্লাস শুরু হবে না।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষের এক পর্যায়ে ১৬ জুলাই থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
একই আন্দোলনের কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শ্রেণী কার্যক্রমও পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ধাপে ধাপে খোলা হবে বলে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, তারা ‘জননিরাপত্তা এবং ঝুঁকি’ বিবেচনায় নিয়ে ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলতে চান। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট যেহেত সচল হয়েছে, সেহেতু অনলাইনে ক্লাসের শুরুর বিষয়টি বিবেচনায় নেব।’