উত্তরায় আজমপুর-হাউজ বিল্ডিং এলাকায় বিক্ষুব্ধদের পিটুনির শিকার হয়ে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি তার ছেলের খোঁজ করছিলেন। সেখানে তিনি বিক্ষুব্ধ এক দলের কবলে পড়েন। তারা তাকে পিটাতে থাকেন। পরে তাকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে ওই ব্যাক্তির স্বজনরা জানান তার নাম আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি উত্তরার জহুরা মার্কেটের মালিক। সকালে তিনি খবর পান তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভে যোগ দিতে গেছেন। তখন তিনি ছেলের খোঁজে বেরিয়ে পড়েন।
ছেলেকে খুঁজতে খুঁজতে তিনি টঙ্গীমূখী উত্তরা মূল সড়কে আজমপুর-হাউজ বিল্ডিং এলাকায় আসেন। সেখানে তার আগে আন্দোলনের পক্ষ-বিপক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে।
প্রতযক্ষদর্শীরা জানান, আনোয়ারুল ইসলাম জনে-জনে তার ছেলের খোঁজ করছিলেন। তখনই তিনি বিক্ষুব্ধ এক পক্ষের কবলে পড়েন। তারা তাকে পিটাতে থাকেন। পরে তাকে উদ্ধার করে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওই হাসপাতালের ব্যাবস্থাপক মাহাবুব আলম বলেন, আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও তাদের ওখানে বেশ কয়েকজন আহত ব্যক্তি এসেছেন। তাদের মধ্যে ৪-৫ জন বুলেটবিদ্ধ।
রোববার, ০৪ আগস্ট ২০২৪
উত্তরায় আজমপুর-হাউজ বিল্ডিং এলাকায় বিক্ষুব্ধদের পিটুনির শিকার হয়ে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি তার ছেলের খোঁজ করছিলেন। সেখানে তিনি বিক্ষুব্ধ এক দলের কবলে পড়েন। তারা তাকে পিটাতে থাকেন। পরে তাকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে ওই ব্যাক্তির স্বজনরা জানান তার নাম আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি উত্তরার জহুরা মার্কেটের মালিক। সকালে তিনি খবর পান তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভে যোগ দিতে গেছেন। তখন তিনি ছেলের খোঁজে বেরিয়ে পড়েন।
ছেলেকে খুঁজতে খুঁজতে তিনি টঙ্গীমূখী উত্তরা মূল সড়কে আজমপুর-হাউজ বিল্ডিং এলাকায় আসেন। সেখানে তার আগে আন্দোলনের পক্ষ-বিপক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে।
প্রতযক্ষদর্শীরা জানান, আনোয়ারুল ইসলাম জনে-জনে তার ছেলের খোঁজ করছিলেন। তখনই তিনি বিক্ষুব্ধ এক পক্ষের কবলে পড়েন। তারা তাকে পিটাতে থাকেন। পরে তাকে উদ্ধার করে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওই হাসপাতালের ব্যাবস্থাপক মাহাবুব আলম বলেন, আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও তাদের ওখানে বেশ কয়েকজন আহত ব্যক্তি এসেছেন। তাদের মধ্যে ৪-৫ জন বুলেটবিদ্ধ।