মেট্রোরেল চালুর প্রস্তুতি চলছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। এরপরই আবারও চলছে মেট্রো। তবে ভাঙচুরে ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন বন্ধ থাকবে।
মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক আজ বলেন, ‘মেট্রোরেল চালুর জন্য প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে ট্রায়াল রান করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
‘শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় দুটি স্টেশনে ভাঙচুর হয়। সেগুলো বাদ দিয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে মেট্রোরেল পুনরায় চালুর জন্য প্রস্তুত করা হবে।’
ডিএমটিসিএল সুত্র জানায়, ঢাকার উত্তরা ডিপোতে মেট্রোরেলের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ। সেখান থেকে মেট্রোরেল চলাচল নিয়ন্ত্রণ হয়। ফলে সংকেত বা যোগাযোগের ক্ষেত্রে সমস্যা নেই। মূল অবকাঠামোর যদি ক্ষতি না হয়, তাহলে মেট্রোরেল চালু করা কোনো সমস্যা হবে না।
‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে গত ১৮ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা। ওইদিন বিকেল ৫টায় মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এর পরদিন মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করা হয়।
পরে ২০ জুলাই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক। এ সময় তিনি মিরপুর-১০ স্টেশন ঘুরে দেখেন। উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, ‘ক্ষতিগ্রস্ত স্টেশন দুটি মেরামত করে পুনরায় চালু করতে এক বছরের মতো সময় লাগতে পারে।’
কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনের বিষয়ে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজ বলেন, ‘এ দুই স্টেশনের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য গঠিত কমিটি প্রযুক্তিগত বিষয়ে এখনো প্রতিবেদন জমা দেয়নি।’
‘আমরা আশা করছি কমিটি শিগগির প্রতিবেদন জমা দেবে এবং আমরা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। আপাতত ওই দুই স্টেশন বাদ দিয়ে কার্যক্রম চলবে।’
রোববার, ১১ আগস্ট ২০২৪
মেট্রোরেল চালুর প্রস্তুতি চলছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। এরপরই আবারও চলছে মেট্রো। তবে ভাঙচুরে ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন বন্ধ থাকবে।
মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক আজ বলেন, ‘মেট্রোরেল চালুর জন্য প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে ট্রায়াল রান করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
‘শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় দুটি স্টেশনে ভাঙচুর হয়। সেগুলো বাদ দিয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে মেট্রোরেল পুনরায় চালুর জন্য প্রস্তুত করা হবে।’
ডিএমটিসিএল সুত্র জানায়, ঢাকার উত্তরা ডিপোতে মেট্রোরেলের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ। সেখান থেকে মেট্রোরেল চলাচল নিয়ন্ত্রণ হয়। ফলে সংকেত বা যোগাযোগের ক্ষেত্রে সমস্যা নেই। মূল অবকাঠামোর যদি ক্ষতি না হয়, তাহলে মেট্রোরেল চালু করা কোনো সমস্যা হবে না।
‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে গত ১৮ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা। ওইদিন বিকেল ৫টায় মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এর পরদিন মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করা হয়।
পরে ২০ জুলাই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক। এ সময় তিনি মিরপুর-১০ স্টেশন ঘুরে দেখেন। উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, ‘ক্ষতিগ্রস্ত স্টেশন দুটি মেরামত করে পুনরায় চালু করতে এক বছরের মতো সময় লাগতে পারে।’
কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনের বিষয়ে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজ বলেন, ‘এ দুই স্টেশনের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য গঠিত কমিটি প্রযুক্তিগত বিষয়ে এখনো প্রতিবেদন জমা দেয়নি।’
‘আমরা আশা করছি কমিটি শিগগির প্রতিবেদন জমা দেবে এবং আমরা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। আপাতত ওই দুই স্টেশন বাদ দিয়ে কার্যক্রম চলবে।’