সুপ্রিম কোর্টে পরিবর্তনের হাওয়ায় আপিল বিভাগে নতুন চারজন বিচারক নিয়োগ পেয়েছেন। হাই কোর্টের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম, বিচারপতি মো. রেজাউল হক, এবং বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক এখন থেকে আপিল বিভাগে বিচারিক দায়িত্ব পালন করবেন। সোমবার রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আইন মন্ত্রণালয় তাদের নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করে। শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে।
গণআন্দোলনের কারণে সরকার পতনের পঞ্চম দিন, ১০ আগস্ট, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি পদত্যাগ করেন। এর পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির প্রেক্ষিতে হাই কোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়। এখন আরও চারজন হাই কোর্ট বিচারককে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হলো।
বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ১৯৬১ সালের ১৮ মে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জনের পর যুক্তরাজ্যে আন্তর্জাতিক আইনে আরও একটি মাস্টার্স করেন। ১৯৮৫ সালে জজ কোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম ১৯৫৭ সালের ১২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। রসায়নে স্নাতক ডিগ্রি নেওয়ার পর আইন পড়া শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে জজ কোর্টে এবং ১৯৮৮ সালে হাই কোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি মো. রেজাউল হক ১৯৬০ সালের ২৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার পর ১৯৮৮ সালে জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং ১৯৯০ সালে হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক ১৯৬৩ সালের ১১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর ১৯৯০ সালের ৭ অক্টোবর জেলা আদালতের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯২ সালের ২৬ নভেম্বর হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত বিচারকরা আপিল বিভাগে তাদের দায়িত্ব পালন শুরু করবেন এবং দেশের বিচারিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
সোমবার, ১২ আগস্ট ২০২৪
সুপ্রিম কোর্টে পরিবর্তনের হাওয়ায় আপিল বিভাগে নতুন চারজন বিচারক নিয়োগ পেয়েছেন। হাই কোর্টের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম, বিচারপতি মো. রেজাউল হক, এবং বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক এখন থেকে আপিল বিভাগে বিচারিক দায়িত্ব পালন করবেন। সোমবার রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আইন মন্ত্রণালয় তাদের নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করে। শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে।
গণআন্দোলনের কারণে সরকার পতনের পঞ্চম দিন, ১০ আগস্ট, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি পদত্যাগ করেন। এর পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির প্রেক্ষিতে হাই কোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়। এখন আরও চারজন হাই কোর্ট বিচারককে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হলো।
বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ১৯৬১ সালের ১৮ মে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জনের পর যুক্তরাজ্যে আন্তর্জাতিক আইনে আরও একটি মাস্টার্স করেন। ১৯৮৫ সালে জজ কোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম ১৯৫৭ সালের ১২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। রসায়নে স্নাতক ডিগ্রি নেওয়ার পর আইন পড়া শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে জজ কোর্টে এবং ১৯৮৮ সালে হাই কোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি মো. রেজাউল হক ১৯৬০ সালের ২৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার পর ১৯৮৮ সালে জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং ১৯৯০ সালে হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক ১৯৬৩ সালের ১১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর ১৯৯০ সালের ৭ অক্টোবর জেলা আদালতের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯২ সালের ২৬ নভেম্বর হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট তিনি হাই কোর্টে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান এবং দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।
নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত বিচারকরা আপিল বিভাগে তাদের দায়িত্ব পালন শুরু করবেন এবং দেশের বিচারিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।