বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ ক্ষমতার পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পদত্যাগ করেছেন। বুধবার দুপুরের পর তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, "বর্তমানে আমি অসুস্থ এবং চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনে অপারগ। তাই আমি স্বেচ্ছায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করছি।"
মহিউদ্দিন আহমেদের মোবাইল ফোন যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে। তিনি গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর থেকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং এর আগে তিনি বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের কারণে বিটিআরসিকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়। এই ইন্টারনেট বন্ধের বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা একটি তদন্ত নির্দেশ দেন।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫-১৬ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮-২৩ জুলাই এবং ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের সিদ্ধান্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রশাসনিক অনুমোদন ব্যতিরেকে সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশনায় নেওয়া হয়েছিল। এই নির্দেশনায় বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বাস্তবায়ন করেন।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে মহিউদ্দিন আহমেদ অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ১৪ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ ক্ষমতার পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পদত্যাগ করেছেন। বুধবার দুপুরের পর তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, "বর্তমানে আমি অসুস্থ এবং চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনে অপারগ। তাই আমি স্বেচ্ছায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করছি।"
মহিউদ্দিন আহমেদের মোবাইল ফোন যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে। তিনি গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর থেকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং এর আগে তিনি বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের কারণে বিটিআরসিকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়। এই ইন্টারনেট বন্ধের বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা একটি তদন্ত নির্দেশ দেন।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫-১৬ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮-২৩ জুলাই এবং ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের সিদ্ধান্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রশাসনিক অনুমোদন ব্যতিরেকে সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশনায় নেওয়া হয়েছিল। এই নির্দেশনায় বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বাস্তবায়ন করেন।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে মহিউদ্দিন আহমেদ অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন।