alt

জাতীয়

দুর্নীতিবাজ, প্রভাবশালী, মন্ত্রী, ছাত্রনেতাসহ ১ লাখ ৩০ হাজার ব্যক্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বাকী বিল্লাহ : বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪

দুর্নীতিবাজ, প্রভাবশালী ব্যক্তি, সাবেক মন্ত্রী ও ছাত্রনেতাসহ ১ লাখ ৩০ হাজার ব্যক্তির বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে পুলিশের সাবেক আইজি বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা এখনও নেই। যে ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়েছে তা চলতি বছরের গত ৪ঠা মে। এর ৪ দিন আগে কিংবা গত ৩০ এপ্রিল থেকে তার দুর্নীতি ও সম্পদের খবর আলোচনায় আসে।

দুর্নীতির অভিযোগ আসার পরপর বেনজির দেশ ছেড়ে চলে যায়। তাকে বিদেশ যেতে বাঁধা দেয়া বা নিষেধাজ্ঞার কাগজপত্র না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইমিগ্রেশনের একাধিক কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতাসহ কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ জনকে বিদেশ যেতে বাঁধা দেয়া হয়েছে। তাদেরকে অন্যান্য সংস্থাগুলো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে। এভাবে নিষেধাজ্ঞা থাকতে সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদকে ছাড় দেয়া হতো না। এমনকি যাদের এনআইডি, পাসপোর্ট আছে ও ছবি দেখে শনাক্ত করা গেলেও তাদের বিদেশে যেতে বাধা দেয়া হচ্ছে। ইমিগ্রেশনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সর্বক্ষণ নজরদারি করছেন।

সূত্র জানায়, এরমধ্যে রয়েছে, শীর্ষ দুর্নীতিবাজ, হত্যা মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত মামলার আসামি। বিভিন্ন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত থেকে আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আদালত থেকে জারি করা হয়। আদালতের আদেশের কপি, সন্দেহ ভাজন ব্যক্তির পাসপোর্ট, এনআইডি ও ছবি ইমিগ্রেশনের সার্ভারে দেয়া হয়।

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর দেশের ৩টি বিমানবন্দর, স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দরসহ ২৯টি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দুর্নীতিবাজদের সম্ভাব্য তথ্য হালনাগাদ পাঠানো হয়। সেখানে সব কিছু যাচাই করে অভিযোগ না থাকলে তাদেরকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়।

সূত্র জানায়, ইমিগ্রেশনের সারাদেশে যে তালিকা আছে। তাকে ব্ল্যাক লিস্ট বলা হয়। এই তালিকা কখনো বাড়ে। আবার কখনো কমে। প্রত্যেক ব্যক্তির সুনির্দিষ্ট, নাম ঠিকানা রয়েছে। সার্ভার চেক করলে তাদের পাসপোর্ট ও ভিসার তথ্য বেরিয়ে আসে। এরপর তাকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়। আর অভিযোগ থাকলে উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হয়।

পুলিশের একজন অপরাধ গবেষক বিশেষজ্ঞ বলেন, সরকার যাদের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তাদের তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে ইমিগ্রেশনে যায়। তখন এটা ব্ল্যাক লিস্ট বা রেড তালিকা হিসেবে তৈরি করে রাখা হয়। ওই তালিকায় কেউ যেতে চাইলে তাকে আটক বা আটকসহ পাসপোর্ট জব্দ করা হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর অনেক দুর্নীতিবাজ বিদেশ যেতে চেষ্টা করবে। এমন আশঙ্কায় দেশের প্রতিটি ইমিগ্রেশন পয়েন্টে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মালিবাগ এসবি অফিস থেকে সিনিয়র অফিসাররা সার্বক্ষণিকই তা তদারকি করছেন। সেখানে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিরা রেহাই পাচ্ছে না। ইতোমধ্যে পলকসহ কয়েকজনকে যেতে দেয়া হয়নি। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। আবার জলপথেও সন্দেহ ভাজন কেউ যেতে চাইলে সেখানেও বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছে।

ইমিগ্রেশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, সম্প্রতি একটি মহল গুজব রটিয়ে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছেন। পুলিশ থেকে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিসহ নানা পেশার অভিযুক্তদের ওপর কড়া নজরদারি রাখা হয়েছে। এছাড়াও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনেক দুর্নীতিবাজের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও ইমিগ্রেশনে রহস্য জনক কারণে তথ্য উপাত্য না পাঠানোর কারণে সমস্যা হচ্ছে। এখন পুরনো ভিডিও দিয়ে কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছেন। এতে সমস্যাও হচ্ছে।

অপরাধ বিষয়ক আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী সংবাদকে জানান, কিছু মধ্যস্বত্বভোগী নানা কৌশলে নিষেধাজ্ঞার কপি আটকে রাখে। এই সুযোগে আসামি পালিয়ে যায়। তবে দুদুকের আবেদনে যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। যাদের ওয়ারেন্ট বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। তাদের এমনিতেই যেতে বাঁধা দেয়া হচ্ছে।

ছেলের ‘পরকীয়া ঠেকাতে’ ফ্লাইটে ‘বোমা’ থাকার উড়ো ফোন

পুলিশকে কার্যকর করার প্রশ্নে ‘অসন্তুষ্ট’ আইজিপি

সিন্ডিকেটের কবজায় বিমানের টিকেট, অভিযোগ আটাবের

মতলবে সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার গৃহবধূর লাশ, স্বামী পলাতক

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২৮ মাসে ১৪ হাজার ধর্ষণের মামলা

ভাটারা থানা হেফাজতে ‘বিষপানে’ নারীর মৃত্যু, তিন পুলিশ বরখাস্ত

ছবি

মোরেলগঞ্জে ১০ বছরে আলোর মুখ দেখেনি সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি

ছবি

প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন

পুতুলকে ‘অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে পাঠালো’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা: হেলথ পলিসি ওয়াচ

ছবি

ডেঙ্গুতে এ বছর ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণে

চট্টগ্রামে ৩৯ দখলদারের বিরুদ্ধে অভিযানে নামছে পাউবো

ছবি

নতুন শহর পূর্বাচল: এখনও সব সুবিধা নেই

শেষ হয়েছে শুল্ক নিয়ে আলোচনা, আবার হবে জানানো হলো বিজ্ঞপ্তিতে

বিএনপির পরিণতি হবে আওয়ামী লীগের মতো: যুবশক্তির আহ্বায়ক

‘সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশের’ শর্তে রাজসাক্ষী মামুনকে ক্ষমা, লিখিত আদেশে ট্রাইব্যুনাল

অন্যায়কারীদের সরকার প্রশ্রয় দিচ্ছে কিনা, প্রশ্ন তারেক রহমানের

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার বিচার হবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে: আইন উপদেষ্টা

ছবি

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদ সারাদেশে, চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ক্ষোভ

ভয়ে নীরব, স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম, নৃশংস হত্যার বর্ণনায় প্রত্যক্ষদর্শী

ছবি

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে শহীদ মিনারে সোমবার কনসার্ট ও ড্রোন শো’র আয়োজন

ছবি

চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা ৫৫, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৩০২ জন

ছবি

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী খুন: নিহত লাল চাঁদের পরিবার বলছে, ‘এখনো হুমকি পাচ্ছি’

ছবি

পুলিশকে পুরোপুরি কার্যকর করার বিষয়ে ‘অসন্তুষ্ট’ আইজিপি বাহারুল

ছবি

সাবেক আইজিপি মামুনকে শর্তসাপেক্ষে ক্ষমার বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের আদেশ প্রকাশ

ছবি

‘সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশন’ তো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

ছেলের ‘পরকীয়া ঠেকাতে’ বিমানে বোমার ভুয়া খবর দিলেন মা: র‍্যাব

ছবি

মিটফোর্ডের সামনে লাল চাঁদ হত্যার বিচার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে: আসিফ নজরুল

ছবি

দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা

ছবি

সায়মা ওয়াজেদকে ছুটিতে পাঠালো ডব্লিউএইচও: হেলথ পলিসি ওয়াচ

ডেমরায় বাস ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ ১০ জনকে পুশইন

চাঁদপুরে খতিবকে হত্যার চেষ্টা, হামলাকারী আটক

ছবি

শার্শায় বাগআঁচড়া-কায়বা সড়কের বেহাল দশা : চরম দুর্ভোগে মানুষ

ছবি

ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ১৩৮ রোগী, বেশিরভাগই বরিশালের

সূত্রাপুরে ‘গ্যাসের’ আগুনে একই পরিবারে দগ্ধ ৫

tab

জাতীয়

দুর্নীতিবাজ, প্রভাবশালী, মন্ত্রী, ছাত্রনেতাসহ ১ লাখ ৩০ হাজার ব্যক্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বাকী বিল্লাহ

বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪

দুর্নীতিবাজ, প্রভাবশালী ব্যক্তি, সাবেক মন্ত্রী ও ছাত্রনেতাসহ ১ লাখ ৩০ হাজার ব্যক্তির বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে পুলিশের সাবেক আইজি বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা এখনও নেই। যে ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়েছে তা চলতি বছরের গত ৪ঠা মে। এর ৪ দিন আগে কিংবা গত ৩০ এপ্রিল থেকে তার দুর্নীতি ও সম্পদের খবর আলোচনায় আসে।

দুর্নীতির অভিযোগ আসার পরপর বেনজির দেশ ছেড়ে চলে যায়। তাকে বিদেশ যেতে বাঁধা দেয়া বা নিষেধাজ্ঞার কাগজপত্র না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইমিগ্রেশনের একাধিক কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতাসহ কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ জনকে বিদেশ যেতে বাঁধা দেয়া হয়েছে। তাদেরকে অন্যান্য সংস্থাগুলো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে। এভাবে নিষেধাজ্ঞা থাকতে সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদকে ছাড় দেয়া হতো না। এমনকি যাদের এনআইডি, পাসপোর্ট আছে ও ছবি দেখে শনাক্ত করা গেলেও তাদের বিদেশে যেতে বাধা দেয়া হচ্ছে। ইমিগ্রেশনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সর্বক্ষণ নজরদারি করছেন।

সূত্র জানায়, এরমধ্যে রয়েছে, শীর্ষ দুর্নীতিবাজ, হত্যা মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত মামলার আসামি। বিভিন্ন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত থেকে আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আদালত থেকে জারি করা হয়। আদালতের আদেশের কপি, সন্দেহ ভাজন ব্যক্তির পাসপোর্ট, এনআইডি ও ছবি ইমিগ্রেশনের সার্ভারে দেয়া হয়।

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর দেশের ৩টি বিমানবন্দর, স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দরসহ ২৯টি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দুর্নীতিবাজদের সম্ভাব্য তথ্য হালনাগাদ পাঠানো হয়। সেখানে সব কিছু যাচাই করে অভিযোগ না থাকলে তাদেরকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়।

সূত্র জানায়, ইমিগ্রেশনের সারাদেশে যে তালিকা আছে। তাকে ব্ল্যাক লিস্ট বলা হয়। এই তালিকা কখনো বাড়ে। আবার কখনো কমে। প্রত্যেক ব্যক্তির সুনির্দিষ্ট, নাম ঠিকানা রয়েছে। সার্ভার চেক করলে তাদের পাসপোর্ট ও ভিসার তথ্য বেরিয়ে আসে। এরপর তাকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়। আর অভিযোগ থাকলে উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হয়।

পুলিশের একজন অপরাধ গবেষক বিশেষজ্ঞ বলেন, সরকার যাদের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তাদের তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে ইমিগ্রেশনে যায়। তখন এটা ব্ল্যাক লিস্ট বা রেড তালিকা হিসেবে তৈরি করে রাখা হয়। ওই তালিকায় কেউ যেতে চাইলে তাকে আটক বা আটকসহ পাসপোর্ট জব্দ করা হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর অনেক দুর্নীতিবাজ বিদেশ যেতে চেষ্টা করবে। এমন আশঙ্কায় দেশের প্রতিটি ইমিগ্রেশন পয়েন্টে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মালিবাগ এসবি অফিস থেকে সিনিয়র অফিসাররা সার্বক্ষণিকই তা তদারকি করছেন। সেখানে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিরা রেহাই পাচ্ছে না। ইতোমধ্যে পলকসহ কয়েকজনকে যেতে দেয়া হয়নি। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। আবার জলপথেও সন্দেহ ভাজন কেউ যেতে চাইলে সেখানেও বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছে।

ইমিগ্রেশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, সম্প্রতি একটি মহল গুজব রটিয়ে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছেন। পুলিশ থেকে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিসহ নানা পেশার অভিযুক্তদের ওপর কড়া নজরদারি রাখা হয়েছে। এছাড়াও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনেক দুর্নীতিবাজের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও ইমিগ্রেশনে রহস্য জনক কারণে তথ্য উপাত্য না পাঠানোর কারণে সমস্যা হচ্ছে। এখন পুরনো ভিডিও দিয়ে কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছেন। এতে সমস্যাও হচ্ছে।

অপরাধ বিষয়ক আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী সংবাদকে জানান, কিছু মধ্যস্বত্বভোগী নানা কৌশলে নিষেধাজ্ঞার কপি আটকে রাখে। এই সুযোগে আসামি পালিয়ে যায়। তবে দুদুকের আবেদনে যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। যাদের ওয়ারেন্ট বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। তাদের এমনিতেই যেতে বাঁধা দেয়া হচ্ছে।

back to top