প্রতি বছর ২০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীকে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি জানান, এটি একটি ছোট সংখ্যা হলেও প্রতি বছর এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ১০ বছরে দুই লাখ রোহিঙ্গা যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসিত হতে পারে।
সোমবার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ২,৫০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে গ্রহণ করেছে। আমরা এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার চেষ্টা করছি। তবে এটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে এবং পুরোপুরি কার্যকর হতে সময় লাগবে।"
২০১৭ সালে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও গণহত্যার মুখে লাখো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের মধ্যে আলোচনা শুরু হলেও ২০১৯ সালে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। বর্তমানে মায়ানমারে গৃহযুদ্ধের কারণে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে এবং নতুন করে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্র সীমিত সংখ্যক রোহিঙ্গাকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তৌহিদ হোসেন মনে করেন, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সম্ভব না হলেও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের উদ্যোগ জোরদার করা যেতে পারে।
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রতি বছর ২০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীকে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি জানান, এটি একটি ছোট সংখ্যা হলেও প্রতি বছর এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ১০ বছরে দুই লাখ রোহিঙ্গা যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসিত হতে পারে।
সোমবার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ২,৫০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে গ্রহণ করেছে। আমরা এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার চেষ্টা করছি। তবে এটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে এবং পুরোপুরি কার্যকর হতে সময় লাগবে।"
২০১৭ সালে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও গণহত্যার মুখে লাখো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের মধ্যে আলোচনা শুরু হলেও ২০১৯ সালে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। বর্তমানে মায়ানমারে গৃহযুদ্ধের কারণে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে এবং নতুন করে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্র সীমিত সংখ্যক রোহিঙ্গাকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তৌহিদ হোসেন মনে করেন, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সম্ভব না হলেও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের উদ্যোগ জোরদার করা যেতে পারে।