অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ১৯ দিন পর তাকে ছাড়পত্র (ডিসচার্জ) দিয়েছে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে ছাড়পত্র দেওয়া। পরে কড়া নিরাপত্তা ও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতাল থেকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
গ্রেপ্তার মানিকের চিকিৎসায় তৈরি মেডিকেল বোর্ডের সভাপতি শিশির চক্রবর্তী বলেছেস, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এখন সুস্থ। বর্তমানে তিনি অনেকটা স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন। সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে সব প্রস্তুতি শেষে তাকে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হন্তান্তর করা হয়েছে।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, উনার শারীরিক অবস্থা বর্তমানে অনেকটা ভালো থাকায় হাসপাতাল থেকে আজ ছাত্রপত্র দেওয়া হয়। তিনি এখন কারাগারে রয়েছেন।
গত ২৩ আগস্ট রাতে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার দনা সীমান্ত থেকে সাবেক বিচারপতি মানিককে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি। পরদিন সিলেটের বিচারিক হাকিম আলমগীর হোসেন বিচারপতি মানিককে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সেদিন আদালতে প্রবেশের সময় আদালত প্রাঙ্গণে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে ডিম ছোড়ার পাশাপাশি জুতাও নিক্ষেপ করেন। এসময় তাকে বেধড়ক কিল-ঘুষি মারা হয়। এতে তার অণ্ডকোষেও গুরুতর আঘাত লাগে। আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পর সন্ধ্যায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরবর্তীতে ২৫ আগস্ট সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের চিকিৎসায় ৮ সদস্য বিশিষ্ট মেডিকেল বোর্ড গঠন করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ১৯ দিন পর তাকে ছাড়পত্র (ডিসচার্জ) দিয়েছে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে ছাড়পত্র দেওয়া। পরে কড়া নিরাপত্তা ও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতাল থেকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
গ্রেপ্তার মানিকের চিকিৎসায় তৈরি মেডিকেল বোর্ডের সভাপতি শিশির চক্রবর্তী বলেছেস, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এখন সুস্থ। বর্তমানে তিনি অনেকটা স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন। সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে সব প্রস্তুতি শেষে তাকে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হন্তান্তর করা হয়েছে।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, উনার শারীরিক অবস্থা বর্তমানে অনেকটা ভালো থাকায় হাসপাতাল থেকে আজ ছাত্রপত্র দেওয়া হয়। তিনি এখন কারাগারে রয়েছেন।
গত ২৩ আগস্ট রাতে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার দনা সীমান্ত থেকে সাবেক বিচারপতি মানিককে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি। পরদিন সিলেটের বিচারিক হাকিম আলমগীর হোসেন বিচারপতি মানিককে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সেদিন আদালতে প্রবেশের সময় আদালত প্রাঙ্গণে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে ডিম ছোড়ার পাশাপাশি জুতাও নিক্ষেপ করেন। এসময় তাকে বেধড়ক কিল-ঘুষি মারা হয়। এতে তার অণ্ডকোষেও গুরুতর আঘাত লাগে। আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পর সন্ধ্যায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরবর্তীতে ২৫ আগস্ট সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের চিকিৎসায় ৮ সদস্য বিশিষ্ট মেডিকেল বোর্ড গঠন করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।