দেশ পুনর্গঠন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা এবং চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার, উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস জানান, তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততার সঙ্গে আর্থিক খাতে সংস্কার শুরু করেছে এবং বিচার বিভাগ ও পুলিশসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলন বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
ইউনূস আরও জানান, তার সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, যা ভোটে কারচুপি প্রতিরোধ, বিচার বিভাগ, পুলিশ, প্রশাসন, দেশের দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা সংস্কার এবং সংবিধান সংশোধনের জন্য কাজ করছে। এছাড়া, পূর্ববর্তী ‘স্বৈর শাসনের’ সঙ্গে যুক্ত দুর্নীতিবাজদের চুরি করা সম্পদ পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকা ব্রেন্ট নেইম্যান প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন এবং তার সংস্কার উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকট, অর্থনৈতিক সংস্কার এবং প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে নিউইয়র্ক সফর নিয়েও আলোচনা হয়।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশ পুনর্গঠন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা এবং চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার, উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস জানান, তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততার সঙ্গে আর্থিক খাতে সংস্কার শুরু করেছে এবং বিচার বিভাগ ও পুলিশসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলন বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
ইউনূস আরও জানান, তার সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, যা ভোটে কারচুপি প্রতিরোধ, বিচার বিভাগ, পুলিশ, প্রশাসন, দেশের দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা সংস্কার এবং সংবিধান সংশোধনের জন্য কাজ করছে। এছাড়া, পূর্ববর্তী ‘স্বৈর শাসনের’ সঙ্গে যুক্ত দুর্নীতিবাজদের চুরি করা সম্পদ পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকা ব্রেন্ট নেইম্যান প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন এবং তার সংস্কার উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকট, অর্থনৈতিক সংস্কার এবং প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে নিউইয়র্ক সফর নিয়েও আলোচনা হয়।