বিগত সরকারের আমলে আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া ‘স্পিচ অফেন্স’ সম্পর্কিত মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থেকে থাকলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের মুক্তি দেয়া হবে বলে জানিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বর্তমানে ‘স্পিচ অফেন্স’ সম্পর্কিত মোট ১৩৪০টি মামলা চলমান রয়েছে, যার মধ্যে ৪৬১টি মামলা তদন্তাধীন এবং ৮৭৯টি মামলা দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন; ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং ২০২৩ সালের সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে ৫ হাজার ৮১৮টি মামলা চলমান রয়েছে।
এর মধ্যে ডিজিটাল মাধ্যমে মত প্রকাশের কারণে দায়ের হওয়া মামলাগুলোকে ‘স্পিচ অফেন্স’ এবং কম্পিউটার হ্যাকিং বা অন্য কোনো ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে জালিয়াতিকে ‘কম্পিউটার অফেন্স’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত মামলাগুলোর মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধীনে ২৭৯টি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ৭৮৬টি এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২৭৫টি মামলা রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ‘বর্তমান সরকার স্পিচ অফেন্স-সংক্রান্ত মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৩৪০টি স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত মামলার মধ্যে বিচারাধীন ৮৭৯টি মামলা আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রত্যাহার করা হবে। তদন্তাধীন ৪৬১টি মামলা চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিলের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেয়া হবে,।’
এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থাকলে তিনি এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি পাবেন বলে জানিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ২৯ সেপ্টেম্বর রোববার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন ‘অচিরেই’ সংস্কারের উদ্যোগ নেবে অন্তর্র্বতী সরকার। ‘সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে একটা রিফর্ম প্রয়োজন। দ্রুতই সে বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আমি আমার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে কাজ করব।’
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিগত সরকারের আমলে আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া ‘স্পিচ অফেন্স’ সম্পর্কিত মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থেকে থাকলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের মুক্তি দেয়া হবে বলে জানিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বর্তমানে ‘স্পিচ অফেন্স’ সম্পর্কিত মোট ১৩৪০টি মামলা চলমান রয়েছে, যার মধ্যে ৪৬১টি মামলা তদন্তাধীন এবং ৮৭৯টি মামলা দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন; ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং ২০২৩ সালের সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে ৫ হাজার ৮১৮টি মামলা চলমান রয়েছে।
এর মধ্যে ডিজিটাল মাধ্যমে মত প্রকাশের কারণে দায়ের হওয়া মামলাগুলোকে ‘স্পিচ অফেন্স’ এবং কম্পিউটার হ্যাকিং বা অন্য কোনো ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে জালিয়াতিকে ‘কম্পিউটার অফেন্স’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত মামলাগুলোর মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধীনে ২৭৯টি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ৭৮৬টি এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২৭৫টি মামলা রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ‘বর্তমান সরকার স্পিচ অফেন্স-সংক্রান্ত মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৩৪০টি স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত মামলার মধ্যে বিচারাধীন ৮৭৯টি মামলা আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রত্যাহার করা হবে। তদন্তাধীন ৪৬১টি মামলা চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিলের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেয়া হবে,।’
এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থাকলে তিনি এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি পাবেন বলে জানিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ২৯ সেপ্টেম্বর রোববার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন ‘অচিরেই’ সংস্কারের উদ্যোগ নেবে অন্তর্র্বতী সরকার। ‘সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে একটা রিফর্ম প্রয়োজন। দ্রুতই সে বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আমি আমার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে কাজ করব।’