প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য জনগণের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন করতে এবং নতুন করে দেশ গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এনপিআরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের দায়িত্ব নেন।
আন্দোলনের সময় সহস্রাধিক যুবক জীবন দেয়, যা থেকে প্রমাণিত হয় যে পরিবর্তনের প্রশ্নে পুরো জাতি ঐক্যবদ্ধ ছিল। ইউনূস উল্লেখ করেন, হিন্দু ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের উপর কিছু হামলার ঘটনা ঘটলেও সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পরিস্থিতি শান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, জনগণ প্রতিশোধের পথে না গিয়ে দেশের পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করবে।
ইউনূস আরও বলেন, তিনি "বাংলাদেশ ২.০" নামে একটি নতুন বাংলাদেশের পরিকল্পনা করছেন, যা পুরনো চর্চা থেকে বেরিয়ে এসে দেশকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে। তিনি তরুণ প্রজন্মের উপর গুরুত্বারোপ করেন, যারা জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক সমস্যার সমাধানে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন।
৮৪ বছর বয়সী ইউনূস তাঁর জীবদ্দশায় পুরো পরিবর্তন দেখে যেতে পারবেন না বলে মনে করেন, তবে তিনি আশাবাদী যে সঠিক পথে অগ্রসর হলে বাংলাদেশ একটি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য জনগণের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন করতে এবং নতুন করে দেশ গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এনপিআরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের দায়িত্ব নেন।
আন্দোলনের সময় সহস্রাধিক যুবক জীবন দেয়, যা থেকে প্রমাণিত হয় যে পরিবর্তনের প্রশ্নে পুরো জাতি ঐক্যবদ্ধ ছিল। ইউনূস উল্লেখ করেন, হিন্দু ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের উপর কিছু হামলার ঘটনা ঘটলেও সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পরিস্থিতি শান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, জনগণ প্রতিশোধের পথে না গিয়ে দেশের পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করবে।
ইউনূস আরও বলেন, তিনি "বাংলাদেশ ২.০" নামে একটি নতুন বাংলাদেশের পরিকল্পনা করছেন, যা পুরনো চর্চা থেকে বেরিয়ে এসে দেশকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে। তিনি তরুণ প্রজন্মের উপর গুরুত্বারোপ করেন, যারা জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক সমস্যার সমাধানে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন।
৮৪ বছর বয়সী ইউনূস তাঁর জীবদ্দশায় পুরো পরিবর্তন দেখে যেতে পারবেন না বলে মনে করেন, তবে তিনি আশাবাদী যে সঠিক পথে অগ্রসর হলে বাংলাদেশ একটি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।