ডিসি নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ তদন্তে অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টাকে নিয়ে একটি কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। তিনি জানান, তথ্য উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে নিয়ে গঠিত এ কমিটি বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করবে। প্রয়োজনে তারা আরও সদস্য যুক্ত করতে পারবেন।
সম্প্রতি ডিসি নিয়োগ নিয়ে দৈনিক কালবেলা একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে হোয়াটসঅ্যাপে একজন যুগ্ম সচিব ও জনপ্রশাসন সচিবের মধ্যে কথোপকথনের মাধ্যমে ‘৫ থেকে ১০ কোটি টাকা’ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান একে মূল্যহীন ও ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেছেন।
সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত ক্লিপটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, যা যাচাই করা প্রয়োজন। তাই টেকনিক্যাল ইন্টিগ্রিটির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করা হয়, যেখানে ৫৯ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে কিছু কর্মকর্তার বদলি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে বেশ কয়েকটি নিয়োগ প্রত্যাহার এবং সংশোধন করা হয়।
এই পরিস্থিতির মধ্যেই এক যুগ্ম সচিবের কক্ষ থেকে তিন কোটি টাকার চেক উদ্ধারের খবরসহ ডিসি নিয়োগের আর্থিক লেনদেনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটি আরও গভীর অনুসন্ধানের নির্দেশনা পেয়েছে।
জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এটি একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর এবং এর কোনো ভিত্তি নেই।
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪
ডিসি নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ তদন্তে অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টাকে নিয়ে একটি কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। তিনি জানান, তথ্য উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে নিয়ে গঠিত এ কমিটি বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করবে। প্রয়োজনে তারা আরও সদস্য যুক্ত করতে পারবেন।
সম্প্রতি ডিসি নিয়োগ নিয়ে দৈনিক কালবেলা একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে হোয়াটসঅ্যাপে একজন যুগ্ম সচিব ও জনপ্রশাসন সচিবের মধ্যে কথোপকথনের মাধ্যমে ‘৫ থেকে ১০ কোটি টাকা’ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান একে মূল্যহীন ও ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেছেন।
সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত ক্লিপটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, যা যাচাই করা প্রয়োজন। তাই টেকনিক্যাল ইন্টিগ্রিটির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করা হয়, যেখানে ৫৯ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে কিছু কর্মকর্তার বদলি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে বেশ কয়েকটি নিয়োগ প্রত্যাহার এবং সংশোধন করা হয়।
এই পরিস্থিতির মধ্যেই এক যুগ্ম সচিবের কক্ষ থেকে তিন কোটি টাকার চেক উদ্ধারের খবরসহ ডিসি নিয়োগের আর্থিক লেনদেনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটি আরও গভীর অনুসন্ধানের নির্দেশনা পেয়েছে।
জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এটি একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর এবং এর কোনো ভিত্তি নেই।