মালয়েশিয়ায় যেতে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজে যোগ দিতে না পারা প্রায় ১৮ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিককে নতুন করে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।
ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এ ঘোষণা দেন তিনি। আনোয়ার ইব্রাহিম জানান, প্রথম ধাপে সাত হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হবে এবং সব কিছু ঠিক থাকলে বাকিদেরও পর্যায়ক্রমে নেওয়া হবে।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চলতি বছরের ৩১ মে পর্যন্ত বিদেশি কর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দিলেও নানা সমস্যার কারণে প্রায় ১৮ হাজার বাংলাদেশি যেতে পারেননি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধে মালয়েশিয়া সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম আরও বলেন, "ওই ১৮ হাজার কর্মী সব ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে এবং এটা তাদের দোষ নয়। সুতরাং প্রয়োজনীয় সমন্বয় ও পরিবর্তন করা আমাদের দায়িত্ব।"
মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, অতীতের পদ্ধতি ভেঙে ফেলা হয়েছে এবং এখন প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতিতে শ্রমিক নিয়োগ হচ্ছে।
শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪
মালয়েশিয়ায় যেতে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজে যোগ দিতে না পারা প্রায় ১৮ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিককে নতুন করে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।
ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এ ঘোষণা দেন তিনি। আনোয়ার ইব্রাহিম জানান, প্রথম ধাপে সাত হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হবে এবং সব কিছু ঠিক থাকলে বাকিদেরও পর্যায়ক্রমে নেওয়া হবে।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চলতি বছরের ৩১ মে পর্যন্ত বিদেশি কর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দিলেও নানা সমস্যার কারণে প্রায় ১৮ হাজার বাংলাদেশি যেতে পারেননি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধে মালয়েশিয়া সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম আরও বলেন, "ওই ১৮ হাজার কর্মী সব ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে এবং এটা তাদের দোষ নয়। সুতরাং প্রয়োজনীয় সমন্বয় ও পরিবর্তন করা আমাদের দায়িত্ব।"
মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, অতীতের পদ্ধতি ভেঙে ফেলা হয়েছে এবং এখন প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতিতে শ্রমিক নিয়োগ হচ্ছে।