শনিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের সংলাপে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও নির্বাচন প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়। মঞ্চের নেতারা সাংবাদিকদের জানান, তারা দেশের অর্থনৈতিক সংকট, বিশেষ করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “আমরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরোনো সিন্ডিকেট নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। তারা জানিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকার তালিকায় রয়েছে।”
সংলাপে নির্বাচনও আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। মঞ্চের সমন্বয়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “আমাদের লক্ষ্য কেবল নির্বাচন নয়, রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন। আমরা সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার চাই, যাতে দেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে।”
গণসংহতির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, “নির্বাচনের আগে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা প্রয়োজন, যার মাধ্যমে একটি জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে।”
অন্যদিকে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আরও নয়টি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, যার মধ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সংখ্যালঘু ও নারী-শিশু সুরক্ষা কমিশনের দাবি উল্লেখযোগ্য।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই সংলাপে অংশ নেয়া অন্যান্য দলের মধ্যেও নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে ঐকমত্যের কথা তুলে ধরা হয়।
রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
শনিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের সংলাপে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও নির্বাচন প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়। মঞ্চের নেতারা সাংবাদিকদের জানান, তারা দেশের অর্থনৈতিক সংকট, বিশেষ করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “আমরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরোনো সিন্ডিকেট নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। তারা জানিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকার তালিকায় রয়েছে।”
সংলাপে নির্বাচনও আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। মঞ্চের সমন্বয়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “আমাদের লক্ষ্য কেবল নির্বাচন নয়, রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন। আমরা সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার চাই, যাতে দেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে।”
গণসংহতির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, “নির্বাচনের আগে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা প্রয়োজন, যার মাধ্যমে একটি জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে।”
অন্যদিকে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আরও নয়টি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, যার মধ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সংখ্যালঘু ও নারী-শিশু সুরক্ষা কমিশনের দাবি উল্লেখযোগ্য।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই সংলাপে অংশ নেয়া অন্যান্য দলের মধ্যেও নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার নিয়ে ঐকমত্যের কথা তুলে ধরা হয়।