পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘উনার (শেখ হাসিনার) অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত আমরা হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতেও খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফার্মেশন অফিসিয়ালি কেউ দিতে পারেনি।’
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, তবে আমরাও আপনারা যেমন দেখেছেন, আমরা দেখেছি যে- উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশন থেকে ট্রাভেল পাস নিয়ে অনেকে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টায় আছেন, এমন খবরে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিশন ট্রাভেল পাস ইস্যু করতে পারে শুধুমাত্র দেশে ফেরার জন্য, অন্য কোনো দেশে যাওয়ার জন্য না।
কেউ যদি বাংলাদেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস চায়, সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার কথা তুলে ধরে তৌহিদ হোসেন বলেন, ট্রাভেল পাসের জন্য পাসপোর্ট লাগে। পলাতকদের জন্য স্বাভাবিকভাবে পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে না। তারা যদি দেশে ফিরতে চায়, তাদেরকে অবশ্যই ট্রাভেল পাস ইস্যু করা যেতে পারে থিওরিটিক্যালি, যাতে তারা দেশে ফিরে আসতে পারে, ফর ওয়ান ওয়ে, ট্রাভেল টু বাংলাদেশ।
দেশ থেকে পালিয়ে বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারীদের তালিকা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কাছে চাওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সেটা যদি প্রয়োজন মনে করা হয় যে- তালিকা দরকার, তাহলে চাওয়া যেতে পারে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে প্রশ্ন করা হয়, কয়েকজন মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকে ভারতে ঘুরতে দেখার বিষয়ে তিনি বলেন, তারা সেখানে ঘুরছে সেটি আপনারা পত্র-পত্রিকায় দেখেছেন, আমিও ততোটুকুই দেখেছি। এর চেয়ে বেশি কিছু আমি জানি না। যেহেতু মামলা হচ্ছে বা হয়েছে; কোর্ট থেকে যদি বলে- তাদের হাজির করতে হবে, অবশ্যই আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘উনার (শেখ হাসিনার) অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত আমরা হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতেও খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফার্মেশন অফিসিয়ালি কেউ দিতে পারেনি।’
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, তবে আমরাও আপনারা যেমন দেখেছেন, আমরা দেখেছি যে- উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশন থেকে ট্রাভেল পাস নিয়ে অনেকে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টায় আছেন, এমন খবরে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিশন ট্রাভেল পাস ইস্যু করতে পারে শুধুমাত্র দেশে ফেরার জন্য, অন্য কোনো দেশে যাওয়ার জন্য না।
কেউ যদি বাংলাদেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস চায়, সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার কথা তুলে ধরে তৌহিদ হোসেন বলেন, ট্রাভেল পাসের জন্য পাসপোর্ট লাগে। পলাতকদের জন্য স্বাভাবিকভাবে পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে না। তারা যদি দেশে ফিরতে চায়, তাদেরকে অবশ্যই ট্রাভেল পাস ইস্যু করা যেতে পারে থিওরিটিক্যালি, যাতে তারা দেশে ফিরে আসতে পারে, ফর ওয়ান ওয়ে, ট্রাভেল টু বাংলাদেশ।
দেশ থেকে পালিয়ে বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারীদের তালিকা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কাছে চাওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সেটা যদি প্রয়োজন মনে করা হয় যে- তালিকা দরকার, তাহলে চাওয়া যেতে পারে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে প্রশ্ন করা হয়, কয়েকজন মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকে ভারতে ঘুরতে দেখার বিষয়ে তিনি বলেন, তারা সেখানে ঘুরছে সেটি আপনারা পত্র-পত্রিকায় দেখেছেন, আমিও ততোটুকুই দেখেছি। এর চেয়ে বেশি কিছু আমি জানি না। যেহেতু মামলা হচ্ছে বা হয়েছে; কোর্ট থেকে যদি বলে- তাদের হাজির করতে হবে, অবশ্যই আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব।