মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ আব্দুর রশীদকে নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। শেখ আব্দুর রশীদকে ১৪ অক্টোবর থেকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ছয় দিনের মাথায়, ১৩ অগাস্ট, বিসিএস-৮২ ব্যাচের সাবেক অতিরিক্ত সচিব শেখ আব্দুর রশীদকে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)-এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। মাত্র চার দিনের মধ্যে তাকে সচিব পদে পুনর্বহাল করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব করা হয়।
এর আগে বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। মাহবুব হোসেন ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পান এবং পরে আওয়ামী লীগ সরকার তাকে আরও এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়।
শেখ আব্দুর রশীদের এই নিয়োগ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে সাম্প্রতিক শীর্ষ পর্যায়ের পরিবর্তনের অংশ, যেখানে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের ফলে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ আব্দুর রশীদকে নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। শেখ আব্দুর রশীদকে ১৪ অক্টোবর থেকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ছয় দিনের মাথায়, ১৩ অগাস্ট, বিসিএস-৮২ ব্যাচের সাবেক অতিরিক্ত সচিব শেখ আব্দুর রশীদকে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)-এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। মাত্র চার দিনের মধ্যে তাকে সচিব পদে পুনর্বহাল করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব করা হয়।
এর আগে বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। মাহবুব হোসেন ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পান এবং পরে আওয়ামী লীগ সরকার তাকে আরও এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়।
শেখ আব্দুর রশীদের এই নিয়োগ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে সাম্প্রতিক শীর্ষ পর্যায়ের পরিবর্তনের অংশ, যেখানে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের ফলে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।