বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধে ভারতকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। একইসঙ্গে, প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার দাবিও জানানো হয়েছে। কুমিল্লার মো. কামাল হোসেন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ৭ অক্টোবর ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বাসিন্দা মো. কামাল হোসেন নিহত হন। এই ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতের কাছে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বারবার সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও বিএসএফের হাতে সীমান্তে পুনরায় হত্যাকাণ্ড ঘটছে। বাংলাদেশ সরকার এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধে ভারতের কাছ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত হত্যার ঘটনা দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য বিদ্যমান ১৯৭৫ সালের বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নির্দেশিকার স্পষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার ভারত সরকারকে সীমান্ত হত্যা বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে এবং প্রতিটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানায়।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা দক্ষিণ ইউনিয়নের পাহাড়পুর সীমান্তে গত ৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় বিএসএফের গুলিতে মো. কামাল হোসেন নিহত হন। সীমান্তে অব্যাহত এই হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশে ব্যাপক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এই হত্যাকাণ্ডগুলোকে অযাচিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছে, এটি বন্ধ করতে ভারতকে জবাবদিহি করতে হবে।
এ ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে সীমান্তে এমন হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে এবং এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে এবং উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতা জোরদার করার জন্য বাংলাদেশ সরকার পুনরায় ভারতকে সহায়ক মনোভাব গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে।
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধে ভারতকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। একইসঙ্গে, প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার দাবিও জানানো হয়েছে। কুমিল্লার মো. কামাল হোসেন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ৭ অক্টোবর ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বাসিন্দা মো. কামাল হোসেন নিহত হন। এই ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতের কাছে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বারবার সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও বিএসএফের হাতে সীমান্তে পুনরায় হত্যাকাণ্ড ঘটছে। বাংলাদেশ সরকার এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধে ভারতের কাছ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত হত্যার ঘটনা দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য বিদ্যমান ১৯৭৫ সালের বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নির্দেশিকার স্পষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার ভারত সরকারকে সীমান্ত হত্যা বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে এবং প্রতিটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানায়।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা দক্ষিণ ইউনিয়নের পাহাড়পুর সীমান্তে গত ৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় বিএসএফের গুলিতে মো. কামাল হোসেন নিহত হন। সীমান্তে অব্যাহত এই হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশে ব্যাপক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এই হত্যাকাণ্ডগুলোকে অযাচিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছে, এটি বন্ধ করতে ভারতকে জবাবদিহি করতে হবে।
এ ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে সীমান্তে এমন হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে এবং এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে এবং উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতা জোরদার করার জন্য বাংলাদেশ সরকার পুনরায় ভারতকে সহায়ক মনোভাব গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে।